কুষ্টিয়ার ব্যবসায়ী টুটুলের রহস্যজনক মৃত্যু, নেপথ্যে কি কারন?

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ জুন ১১ ০৯:৪২:৪৮
কুষ্টিয়ার ব্যবসায়ী টুটুলের রহস্যজনক মৃত্যু, নেপথ্যে কি কারন?

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার মধুপুর পশুহাট সংলগ্ন কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের পাশে ব্যবসায়ী টুটুল হোসেন (৪০) গুলিবিদ্ধ অবস্থায় নিহত অবস্থায় পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে স্থানীয়দের নজরে আসার পর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। নিহত টুটুল হোসেন প্রবাস থেকে দেশে ফিরে এলাকায় একটি দোকান পরিচালনা করছিলেন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানিয়েছেন, মরদেহের পাশ থেকে একটি দেশীয় শটগান, কয়েক রাউন্ড গুলি এবং একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের মুখে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে, যার কারণে প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহ এখানে ফেলে রাখা হয়েছে।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে প্রয়োজনীয় আলামত সংগ্রহ করে নিহতের হত্যার পেছনের কারণ উদঘাটনে তদন্ত শুরু করেছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও কোনো দাবি বা বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ঘটনাটি রহস্যজনক এবং দ্রুত নির্ধারণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।

রফিক, নিজস্ব প্রতিবেদক


গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের আপডেট

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৮ ১৬:১৩:১৬
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের আপডেট
ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিনকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় পাঁচজনকে আটক করেছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ। শুক্রবার (৮ আগস্ট) সংস্থাটি গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

নিহতের বড় ভাই সেলিম মিয়া গাজীপুর সদর উপজেলার বাসন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তুহিন অন্য এক যুবককে মারধরের ভিডিও ধারণ করছিলেন। সেই সময় ঘটনাস্থলে থাকা অস্ত্রধারী কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাকে ধাওয়া করে। জীবন বাঁচাতে তিনি পাশের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নেন, কিন্তু সেখানেই তাকে ঘিরে ফেলে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

৩২ বছর বয়সী আসাদুজ্জামান তুহিন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার মো. রবিউল হাসান জানিয়েছেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে। তার মতে, অভিযুক্তরা ধরা পড়লেই হত্যার পেছনের প্রকৃত উদ্দেশ্য উদঘাটিত হবে।

-রফিক


আদালতে দীপু মনিকে কঠোর ভাষায় দুষলেন কলিমউল্লাহ

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৭ ২১:৫৭:১৩
আদালতে দীপু মনিকে কঠোর ভাষায় দুষলেন কলিমউল্লাহ
আদালতে বেরোবির সাবেক ভিসি নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। ছবি: সমকাল

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিব। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটায় শুনানি শেষে এ আদেশ দেন বিচারক।

শুনানিতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে কলিমউল্লাহ সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ করেন। আদালতে উপস্থিত থাকাকালে তিনি জানান, ২০১৭ সালে উপাচার্য হিসেবে যোগদান করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কাজ করেছেন; কোনও অনিয়ম বা দুর্নীতি করেননি।

দুদকের পক্ষে আইনজীবী দেলোয়ার জাহান রুমী জানান, মামলায় মোট পাঁচজন আসামি রয়েছে, যারা যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতিগ্রস্ত কাজ দিয়েছেন। অপরদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন ও কারাগারে ডিভিশনের আবেদন করেন।

বিচারক মামলার জটিলতাসহ একাধিক বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। কলিমউল্লাহ জানান, তাঁর ক্যাম্পাসে উপস্থিতি কম ছিল কারণ তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি তাঁর কাছে অন্যায় দাবি করতেন এবং এই কারণে ক্যাম্পাসে যেতেন কম। তিনি বলেন, “আমি সারাদিন কাজ করে রাতে টকশো করতাম।”

বিচারক আরও জানতে চান, তিনি কীভাবে একই সঙ্গে উপাচার্য, বিভাগের চেয়ারম্যান এবং অনুষদের ডিনের দায়িত্ব পালন করতেন। কলিমউল্লাহ বলেন, এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, তাঁর নিয়ন্ত্রণে নয়।

বিচারক নকশা ও উন্নয়ন কাজের বিষয়ে প্রশ্ন করলে কলিমউল্লাহ জানান, অনেক কাজ পূর্ববর্তী উপাচার্যের আমলের, নকশাও আগের। তিনি দাবি করেন, ভর্তি ও নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করেছেন, এজন্যই তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।

আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকায় তদন্ত হবে জানিয়ে বিচারক বলেন, “আপনি জানেন কী করেছেন, কিছুদিন পর দুদক জানবে, তারপর বাকি মানুষও জানবে।”

গ্রেপ্তারের সময় তিনি অপ্রস্তুত ছিলেন এবং দুদক থেকে তলব না হওয়ার বিষয়েও আপত্তি জানান। তবে বিচারক স্পষ্ট করে বলেন, যারা দুর্নীতি করেছেন, তাদেরকে জেলেই থাকতে হবে।

অবশেষে বিচারক কলিমউল্লাহকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং জানান, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা জেল কর্তৃপক্ষ দেবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে কলিমউল্লাহকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। একই আদালত বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্পের দুর্নীতির মামলায় কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন। নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম, ঠিকাদার মো. আ. সালাম বাচ্চু, সাবেক উপাচার্য এ কে এম নূর-উন-নবী এবং এম এম হাবিবুর রহমান।

/আশিক


‘চাঁদাবাজি’র ভিডিও পোস্টের পর খুন হলেন গাজীপুরের সাংবাদিক তুহিন

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৭ ২১:৫০:৫৮
‘চাঁদাবাজি’র ভিডিও পোস্টের পর খুন হলেন গাজীপুরের সাংবাদিক তুহিন
সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন। ছবি : সংগৃহীত

গাজীপুরে চা দোকানে বসা অবস্থায় সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা, দিনভর চাঁদাবাজির লাইভ করেছিলেন ফেসবুকে

গাজীপুরের ব্যস্ততম এলাকায় চাঞ্চল্যকর এক খুনের ঘটনা ঘটেছে। মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে।

বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে চান্দনা চৌরাস্তার মসজিদ মার্কেটের সামনে একটি চায়ের দোকানে বসে থাকার সময় এ হামলার শিকার হন তিনি।

নিহত তুহিন (৩৮) দৈনিক ‘প্রতিদিনের কাগজ’-এর গাজীপুর প্রতিনিধি ছিলেন। তার বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামে হলেও তিনি পরিবারসহ গাজীপুরেই বসবাস করতেন।

স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে চাঁদাবাজি নিয়ে একটি ফেসবুক লাইভ করেন তুহিন। বিকেলেই চান্দনা চৌরাস্তার ফুটপাত ও দোকানপাট থেকে চাঁদাবাজি নিয়ে সরাসরি সম্প্রচারে আসেন তিনি। এরপর সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন, ‘যেমন খুশি তেমন রাস্তা পার হওয়ার দৃশ্য। গাজীপুর চৌরাস্তা।’

রাত ৮টার দিকে মসজিদ মার্কেটের সামনে চা পান করছিলেন তিনি। ঠিক তখনই হঠাৎ কয়েকজন সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি কোপাতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা তাকে জবাই করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

বাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন খান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। হত্যার কারণ উদঘাটনে কাজ চলছে বলে জানান তিনি।

তুহিনের প্রকাশ্য এই নির্মম হত্যাকাণ্ডে এলাকায় চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সম্ভাব্য সব কারণ খতিয়ে দেখছে।

/আশিক


খুলনায় হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মাদক মামলার আসামির পালানো

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৭ ২১:২২:০৩
খুলনায় হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মাদক মামলার আসামির পালানো
ছবি: সংগৃহীত

খুলনায় পুলিশের হেফাজতে থাকা এক আসামি চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি থাকার সময় প্রিজন সেল থেকে পালিয়ে গেছেন। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ভোররাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে এ ঘটনা ঘটে। পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তির নাম ইউসুফ (২৩)। তিনি নগরীর খালিশপুর থানার আলমনগর মোড় এলাকার বাসিন্দা এবং মাদক মামলার আসামি।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুরে আলমনগর মোড় এলাকা থেকে ইউসুফকে ২০টি ইয়াবাসহ আটক করে খালিশপুর থানার পুলিশ। রাতেই তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। পরে ইউসুফ বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁর শরীরে কোনো গুরুতর সমস্যা শনাক্ত করতে না পারলেও, বারবার ভিন্ন ভিন্ন উপসর্গের কথা বলায় চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাঁকে স্থানান্তর করা হয় হাসপাতালের প্রিজন সেলে।

খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আবু তারেক জানান, প্রিজন সেলের বাইরে কারারক্ষীরা দায়িত্বে থাকেন এবং ভেতরের নিরাপত্তা দেখভাল করে পুলিশ। সেলটিতে ইউসুফ ছাড়াও এক বয়স্ক আসামি ছিলেন। রাত সাড়ে তিনটার দিকে ওই বয়স্ক ব্যক্তি বাথরুমে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করলে দায়িত্বরত কনস্টেবল দরজার তালা খুলে তাঁকে বাইরে নিয়ে যান। তবে ফিরে এসে তালা বন্ধ করতে ভুলে যান। এ সুযোগে ইউসুফ পালিয়ে যান। পরবর্তীতে দেখা যায়, প্রিজন সেলের বাইরের মূল ফটকের তালাও খোলা ছিল। এই গাফিলতির জন্য সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

এ বিষয়ে খুলনা জেলা কারাগারের জেল সুপার নাসির উদ্দিন প্রধান বলেন, 'পলাতক ব্যক্তি আমাদের হেফাজতে ছিলেন না। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কি না, সেটিও আমরা জানতাম না। যদি আমাদের হেফাজতে থাকতেন, তবে তাঁকে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে রাখা হতো। তবে প্রিজন সেলে পুলিশ ছাড়াও আমাদের লোকজনও থাকেন। যদি আমাদের কেউ গাফিলতি করে থাকে, তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

/আশিক


কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো ট্রলার ও জেলের মরদেহ

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৭ ১২:৫৩:৩৮
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো ট্রলার ও জেলের মরদেহ
সমুদ্র সৈকতে ভাসছে ট্রলার। ছবি : কালবেলা

পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতের ডিসি পার্কসংলগ্ন সাগরে ভেসে এসেছে একটি মাছ ধরার ট্রলার এবং এক জেলের মরদেহ। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) স্থানীয়রা সাগরে এ দৃশ্য দেখে নৌপুলিশকে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

নিহত জেলের নাম ইদ্রিস, তিনি কলাপাড়া উপজেলার মধুখালী এলাকার বাসিন্দা। মরদেহ উদ্ধারের সময় তার পরনে ছিল একটি লাল গেঞ্জি ও কালো প্যান্ট। পরে তার ভাতিজা সাগর পোশাক দেখে মরদেহ শনাক্ত করেন। সাগর জানান, গত ২৬ জুলাই তিনি চাচা ইদ্রিসের সঙ্গে এফবি সাগরকন্যা নামের ট্রলারটিতে ছিলেন। ট্রলারটি সেদিনই সাগরে ডুবে যায়, সেই সময় চাচা ওই পোশাকেই ছিলেন।

ট্রলারে থাকা অন্য জেলেরা জানিয়েছেন, জাল ফেলার কিছুক্ষণের মধ্যেই একটি ঝড় ও প্রচণ্ড ঢেউয়ের কবলে পড়ে ট্রলারটি। মুহূর্তেই ট্রলারটি ডুবে গেলে শুরুতেই এক জেলে নিখোঁজ হন। এরপর বাঁশ ও ফ্লুটের (ভেসে থাকার উপকরণ) সাহায্যে ১৪ জন জেলে ভেসে থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু এরপর আরও পাঁচজন ঢেউয়ের তোড়ে হারিয়ে যান। অবশেষে সাগরের শেষ বয়া এলাকা পর্যন্ত ভেসে যাওয়া জেলেদের মধ্যে ৯ জনকে সোমবার রাতে দুটি মাছ ধরার ট্রলার উদ্ধার করে মহিপুর মৎস্যবন্দরে নিয়ে আসে।

কুয়াকাটা নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিকাশ মন্ডল জানান, স্থানীয়দের খবর পেয়ে একটি মাছ ধরার ট্রলার ও এক জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরনে ছিল লাল গেঞ্জি ও কালো প্যান্ট, যা দেখে তার ভাতিজা মরদেহটি ইদ্রিস বলে শনাক্ত করেছেন। সুরতহাল শেষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, গত ২৬ জুলাই সকাল ১০টার দিকে কুয়াকাটার শেষ বয়া থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার গভীর সাগরে ট্রলারটি ১৫ জন জেলেসহ ডুবে যায়। চার দিন পর জীবিত উদ্ধার হন ৯ জন। নিখোঁজ ছয়জনের মধ্যে নজরুল ইসলামের লাশ ১ আগস্ট কুয়াকাটার মীরা বাড়ি সংলগ্ন সাগর থেকে উদ্ধার করা হয়। এখনো আবদুর রশিদ, রফিক, হারুন ও কালাম নিখোঁজ রয়েছেন।

/আশিক


চট্টগ্রামে বায়েজিদ সড়কের সেতু ধসে যান চলাচল বন্ধ

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৭ ১২:০৮:০৩
চট্টগ্রামে বায়েজিদ সড়কের সেতু ধসে যান চলাচল বন্ধ
ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম নগরীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বায়েজিদ বোস্তামী সড়কে শীতল ঝর্ণা খালের ওপর নির্মিত একটি সেতুর একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ২ নম্বর গেট থেকে অক্সিজেনমুখী যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে। শুধুমাত্র বিপরীত পাশ দিয়ে গাড়ি চলাচল করায় সড়কটিতে ব্যাপক যানজট দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকালে সেতুটি ধসে পড়ে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। ধসের ফলে সেতুটি দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ রিফাতুল করিম চৌধুরী জানান, সেতুটি ইটের তৈরি এবং প্রায় ৪০ বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৮০ সালের দিকে নির্মাণ করা হয়েছিল। তিনি বলেন, “সম্প্রতি জলাবদ্ধতা নিরসনে শীতল ঝর্ণা খাল সম্প্রসারণ করা হয়। ফলে খালের প্রস্থ বাড়লেও সেতুটি পূর্বের মাপে থেকেই যায়। অতিরিক্ত পানির স্রোতে সেতুর একাংশ ধসে পড়ে। এটি মেরামতের উপযোগী নয়, এখন পুনর্নির্মাণ করতেই হবে।”

সেতুটি ভেঙে যাওয়ার কারণে বায়েজিদ সড়কজুড়ে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে নাসিরাবাদ ও ষোলশহর শিল্পাঞ্চলের হাজারো শ্রমিক প্রতিদিন এই পথ ব্যবহার করেন। এছাড়া হাটহাজারী, ফটিকছড়ি, রাউজান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ির মতো গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের যোগাযোগ এই সড়কের উপর নির্ভরশীল।

চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের শিক্ষক মনসুর নবী জানান, সকালে কলেজে যাওয়ার সময় তিনি ধসে পড়া সেতুটি দেখতে পান। তিনি বলেন, “এরইমধ্যে জানানো হয়—অতি বৃষ্টির কারণে কলেজ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। পরে বাসায় ফিরে আসি। এখন গাড়ি একপাশ দিয়ে চলায় পুরো সড়ক জুড়ে যানজট দেখা দিয়েছে। সেতুর অপর পাশটিও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।”

এখনই দ্রুত সেতুটি পুনর্নির্মাণ না করা হলে, নাগরিক দুর্ভোগ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

/আশিক


বঙ্গোপসাগরে ইলিশের বাম্পার উপস্থিতি, উপকূলজুড়ে খুশির হাওয়া

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৬ ২১:৪৯:২২
বঙ্গোপসাগরে ইলিশের বাম্পার উপস্থিতি, উপকূলজুড়ে খুশির হাওয়া
কুয়াকাটা-আলীপুর-মহিপুর ইলিশে সয়লাব হয়ে গেছে। ছবি : কালবেলা

বঙ্গোপসাগরে ইলিশের রমরমা: উপকূলজুড়ে ফিরে এলো প্রাণচাঞ্চল্য

বঙ্গোপসাগরে ইলিশের আশাব্যঞ্জক উপস্থিতি জেলেদের মুখে হাসি ফিরিয়ে এনেছে। কুয়াকাটা, আলীপুর ও মহিপুরের মাছঘাটে প্রতিদিন ভিড়ছে ইলিশভর্তি ট্রলার। গত কয়েক দিনে এসব মোকামে শত শত মণ ইলিশ বিক্রি হয়েছে। এতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে উপকূলের মৎস্য পল্লীগুলোতে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ঘাটে ঘাটে ভিড়ছে সারি সারি মাছভর্তি ট্রলার। জেলেরা মাছ নামাচ্ছেন, আড়তদাররা সেগুলো বিক্রি করছেন পাইকারদের কাছে। কেউ মাছের সাইজ অনুযায়ী বাছাই করছেন, কেউ বা ট্রাকে তোলার জন্য প্যাকেট করছেন। মোকামগুলো এখন কর্মচঞ্চল।

খুচরা বাজারেও ইলিশের সরবরাহ বেড়েছে। কুয়াকাটা-আলীপুর-মহিপুর মাছঘাট থেকে প্রতিদিন গড়ে ৪৫-৫০ টন ইলিশ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে। তবে বড় আকারের ইলিশের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম। বাজারে ছোট ইলিশের দাম প্রতি মণ ৩০ হাজার টাকার আশেপাশে রয়েছে।

মৎস্যঘাটে দেখা গেছে, মঙ্গলবার ও বুধবার সন্ধ্যায় প্রায় ২০-২৫টি ট্রলার ঘাটে ফিরে আসে। প্রতিটি ট্রলারেই বিভিন্ন পরিমাণে ইলিশ ধরা পড়েছে। যেমন—এফবি তামান্না ট্রলার ১০ মণ ইলিশ বিক্রি করেছে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। এফবি আব্দুল্লাহ বিক্রি করেছে প্রায় ৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার মাছ। এফবি মায়ের দোয়া ট্রলার পেয়েছে ১৩ লাখ ৫১ হাজার টাকার ইলিশ। আর এফবি জামাল ট্রলার পেয়েছে ৮০ মণের বেশি ইলিশ, যার বাজারমূল্য প্রায় ২৪-২৫ লাখ টাকা।

একজন জেলে হাসান জানান, সাগরে প্রচুর ইলিশ থাকলেও ঢেউয়ের কারণে জাল ফেলতে সমস্যা হচ্ছে। ঢেউয়ের তোড়ে জাল ছিঁড়ে যাচ্ছে। পূর্ণিমার জো কমলেই আবার মাছ ধরতে যাবেন বলে জানান তিনি।

আলীপুরের আড়তদার আ. জলিল বলেন, বর্তমানে মাছের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম কিছুটা কমেছে। বড় সাইজের (প্রতি কেজি) ইলিশের মণ ৬৫-৭০ হাজার টাকা, মাঝারি সাইজের (৭০০-৮০০ গ্রাম) ৪৫-৫০ হাজার টাকা এবং ছোট ইলিশ ২৫-৩০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। জাটকা বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ হাজার টাকায়।

ট্রলারের মাঝি জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তারা দুই দিন সাগরে ফিশিং করে ছোট আকারের ১০ হাজার ইলিশ পেয়েছেন, যার পরিমাণ আনুমানিক ৮০-৮৫ মণ। এর বাজারমূল্য হতে পারে ২৪-২৫ লাখ টাকা।

অপর একজন মাঝি ইউনুচ মিয়া বলেন, ‘আমরা বড় ফাঁসের (৩.৫-৪ ইঞ্চি) জাল ব্যবহার করি। এতে ৬৫০টি বড় ইলিশ পেয়েছি, যা বিক্রি করেছি ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। ছোট ফাঁসের ট্রলিং জাল বন্ধ থাকলে আরও বেশি বড় মাছ ধরা যেত।’

আড়তদার ইউসুফ হাওলাদার বলেন, মাছের সরবরাহ ভালো থাকলেও জাটকা বেশি ধরা পড়ছে। জাটকা রক্ষায় নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা বাড়ানো হলে বড় ইলিশ আরও বেশি পাওয়া যাবে।

কলাপাড়ার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, সাম্প্রতিক সময়ে বঙ্গোপসাগরে ইলিশের ঘাটতি দেখা দিলেও এখন আবার বড় সংখ্যায় ধরা পড়ছে। বৃষ্টির ধারা অব্যাহত থাকলে ইলিশের পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে।

/আশিক


জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়ার পথে রূপপুরের প্রথম ইউনিট

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৬ ২০:৩৩:১০
জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়ার পথে রূপপুরের প্রথম ইউনিট
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে বাষ্প সরবরাহকারী পাইপলাইনের ‘কোল্ড ও হট’ টেস্ট সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে । ছবি: ইত্তেফাক

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে বাষ্প সরবরাহকারী পাইপলাইনে ‘কোল্ড ও হট’ টেস্ট সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এই পরীক্ষা ইউনিটের নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এ পরীক্ষা সফলভাবে শেষ হওয়ার বিষয়টি বুধবার (৬ আগস্ট) নিশ্চিত করেছে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (এনপিসিবিএল) এবং রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এতমস্ত্রয় এক্সপোর্ট।

এনপিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. জাহেদুল হাসান জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর পূর্বে এ ধরনের পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। এতে টার্বাইনের যন্ত্রপাতি ও পাইপলাইন সিস্টেমের নিরাপত্তা ও নির্ভরযোগ্যতা যাচাই করা হয়। পরীক্ষায় ২ মেগাপ্যাস্কেল চাপ ও ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার বাষ্প ব্যবহার করে ‘ব্লো-ডাউন’ পদ্ধতিতে পাইপ পরিষ্কার করা হয়।

তিনি বলেন, “এই সময় বায়ুমণ্ডলে বাষ্প নিঃসরণের ফলে উচ্চ শব্দ হয়েছিল, যা আগেই স্থানীয়দের জানানো হয়েছিল যাতে তারা আতঙ্কিত না হন।” তিনি আরও জানান, পরবর্তী ধাপে আরও উচ্চমাত্রার বাষ্প ব্যবহার করে পুনরায় এই পরীক্ষা করা হবে।

রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ভাইস-প্রেসিডেন্ট আলেক্সি ডেইরী বলেন, “এই কমিশনিং ধাপ সম্পন্ন হওয়ার মাধ্যমে আমরা প্রথম ইউনিট চালুর পথে বড় একটি অগ্রগতি অর্জন করেছি। এটি জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়ার প্রস্তুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।”

প্রসঙ্গত, রাশিয়ার আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় রূপপুরে দুটি ইউনিটে মোট ২,৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে কাজ চলছে। প্রতিটি ইউনিটে ব্যবহৃত হচ্ছে আধুনিক ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টর প্রযুক্তি। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে রসাটমের প্রকৌশল শাখা এতমস্ত্রয় এক্সপোর্ট।

/আশিক


রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

সারাদেশ ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৬ ১২:৩৯:৫৪
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ছবি: সংগৃহীত

আজ বুধবার, ৬ আগস্ট, রাজধানী ঢাকা রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও সামাজিক বিভিন্ন কর্মসূচিতে দিনব্যাপী ব্যস্ত থাকবে। সরকারি দফতর, রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক সংগঠনগুলোর নানা আয়োজনে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ভোর থেকে রাত পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন স্থানে একাধিক উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। নিচে এসব কর্মসূচির বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।

অর্থ উপদেষ্টার দিনের কর্মতালিকা

দিনের শুরুতেই অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অংশ নিচ্ছেন পরিবেশ সচেতনতা বিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে। সকাল সাড়ে ৯টায়, তিনি বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক স্টাফ কলেজে একটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন।

এরপর বেলা ১১টায় অর্থ উপদেষ্টা অংশ নেবেন অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায়, যা অনুষ্ঠিত হবে সচিবালয়ে।

পরবর্তী সময়ে বেলা সোয়া ১১টার দিকে তিনি যোগ দেবেন সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায়। সরকারের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও নীতিনির্ধারণে তাঁর আজকের এই তিনটি কর্মসূচিই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত।

বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল

প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আজ বিকেলে পালন করছে একটি তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি। বিকেল ৩টায়, রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিজয় র‍্যালি বের করা হবে। র‍্যালির উদ্বোধন করবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ লক্ষ করা যাচ্ছে।

একইদিন, শহীদ রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খান-এর শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে ধানমন্ডিতে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক নৌবাহিনী প্রধান ও মন্ত্রী।

১২ দলীয় জোটের একীভূত কর্মসূচি

বেলা ১১টায়, জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরাম খাঁ হলে অনুষ্ঠিত হবে ১২ দলীয় জোটের আনুষ্ঠানিক যোগদান অনুষ্ঠান। এটি বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় বিরোধী শক্তির মধ্যে সমন্বয়ের বার্তা বহন করছে।

জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময় সভা

রাত ৮টায়, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে জামায়াতে ইসলামীর এক মতবিনিময় সভা। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।

এ অনুষ্ঠানটি দলীয় নীতিমালা, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও সাংগঠনিক দিকনির্দেশনা আলোচনার একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব হতে চলেছে।

পাঠকের মতামত: