মৃত ব্যক্তির জন্য শেষ ইবাদত: গোসল, কাফন ও জানাজার গুরুত্ব

ইসলামে মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেওয়া, কাফন পরানো এবং জানাজার নামাজ পড়ে তাকে কবরস্থ করা ফরজে কেফায়া। ফরজে কেফায়া অর্থ হলো, সমাজের কেউ যদি এই ফরজ কর্তব্যটি পালন করে তাহলে বাকিরা এ থেকে মুক্ত। তবে যদি কেউ না করে, তাহলে সবার ওপর গুনাহ হবে। মৃত ব্যক্তির আত্মীয়স্বজন, পরিবার, ওয়ারিসদের ওপর এই দায়িত্ব প্রথমে বর্তায়। তাদের মধ্যে যদি কেউ এই কর্তব্য পালন করতে অক্ষম হয় বা অনিচ্ছুক থাকে, তখন মুসলিম সমাজের অন্যান্য সদস্য এবং রাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষের জন্য এটি একটি সামাজিক ও ধর্মীয় দায়িত্বে পরিণত হয়।
মৃত ব্যক্তির মর্যাদা রক্ষা এবং তাকে সম্মানের সাথে শেষকৃত্য সম্পন্ন করার মাধ্যমে মুসলিম সমাজের ঐক্য, মর্যাদা এবং ধর্মীয় চেতনাকে প্রতিফলিত করা হয়। এ কারণে মৃত ব্যক্তির গোসল, কাফন ও দাফনের দায়িত্ব পালনে যথাযথ গুরুত্ব আরোপ করা আবশ্যক।
মৃতের সম্পদ ও কাফনের ব্যয়ভার
মৃত ব্যক্তির যদি নিজস্ব কোনো সম্পদ থাকে, তাহলে তার সম্পদ থেকে গোসল, কাফন ও দাফনের খরচ বহন করা হয়। এটি ইসলামের সামাজিক ন্যায়পরায়ণতার অংশ। সম্পদ থেকে এই ব্যয় বহনের মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির সম্মান বজায় রাখা হয় এবং পরিবার বা সমাজের ওপর অতিরিক্ত আর্থিক বোঝা পড়ে না।
যদি মৃত ব্যক্তির কোনো সম্পদ না থাকে, তখন গোসল ও কাফন দেওয়ার দায়িত্ব জীবিত অবস্থায় তার দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তির ওপর বর্তায়। পরিবারের কেউ যদি এই দায়িত্ব গ্রহণ করতে অক্ষম হন, তখন অন্য মুসলিম সমাজের সদস্যদের এগিয়ে আসা উচিত। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে দাফনের জন্য বরাদ্দ রাখা থাকলে সেটিও ব্যবহৃত হতে পারে।
গোসল দেওয়ার ফজিলত ও নৈতিক মূল্য
নবী করিম (সা.)-এর একটি হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি মৃত ব্যক্তিকে গোসল দিয়ে তার ত্রুটি গোপন রাখে, আল্লাহ তায়ালা তার গোনাহ মাফ করে দেবেন। এটা প্রমাণ করে মৃত ব্যক্তির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন ও তার সম্মান রক্ষার জন্য গোসল দেওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। মৃত ব্যক্তির শরীরকে সম্মানের সাথে পরিষ্কার করা ও যন্ত্রণার মুহূর্ত শেষে তাকে শান্তি দেওয়া মুসলমানদের নৈতিক দায়িত্ব।
এছাড়াও, মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেওয়ার সময় তাঁকে সম্মান ও দয়ালুতার সাথে আচরণ করতে হবে। কেউ যেন এই কাজকে অপমানজনক বা অসম্মানজনক মনে না করে, কারণ এটি একটি পবিত্র কাজ এবং মহান ফজিলতের সঙ্গে যুক্ত।
কাফন পরানোর নিয়ম ও বিধি
মৃত পুরুষের কাফন পরানোর নিয়ম
পুরুষদের কাফনের জন্য জামা, লুঙ্গি ও চাদর তিনটি পোশাক ব্যবহার করা উত্তম। এর মধ্যে লুঙ্গি ও চাদর দিয়েও কাফন করা যেতে পারে, তবে জামা সংযোজন করলে আরও সম্পূর্ণ হয়। যদি শুধুমাত্র চাদর দিয়ে কাফন করা হয়, তা সামর্থ্য অনুযায়ী মাকরুহ অর্থাৎ পরিহারযোগ্য।
কাফন পরানোর প্রক্রিয়ায় প্রথমে মসৃণভাবে চাদর বিছানো হয়, তার ওপর লুঙ্গি ও জামা রাখা হয়। মৃত ব্যক্তিকে চাদরের ওপর স্থির করে প্রথমে জামা পরানো হয়। এরপর লুঙ্গি বাঁ পাশ থেকে মোড়ানো শুরু করে ডান পাশ থেকে শেষ করতে হয়। চাদরও একই পদ্ধতিতে মোড়ানো হয়। সবশেষে কাফনের দুই পাশ একত্র করে বেঁধে দেওয়া হয় যেন এলোমেলো বা বিচ্ছিন্ন না হয়।
মৃত নারীর কাফন পরানোর নিয়ম
নারীদের কাফনের জন্য চাদর, জামা, পেটিকোট, ওড়না এবং বক্ষবন্ধনী ব্যবহার করা উত্তম। তবে পেটিকোট, চাদর ও ওড়না দিয়েও কাফন সম্পূর্ণ হয়। সামর্থ্য কম থাকলে এর চেয়ে কম উপকরণ ব্যবহার করা উচিত নয়।
কাফনের জন্য প্রথমে একটি চাদর বিছানো হয়। এরপর পেটিকোট ও জামা বসানো হয়। মৃত নারীর চুল দুই ভাগে ভাগ করে সিনার (মাথার দুই পাশে) রাখা হয়। ওড়না মাথার ওপর রাখা হয়, বাঁধা হয় না, কেবল ঢেকে রাখা হয়। পেটিকোট বাঁ পাশ থেকে মোড়ানো শুরু করে ডান পাশে শেষ করা হয় এবং সিনার পাশে বেঁধে দেওয়া হয়। চাদরও একই রীতি মোড়ানো হয় এবং শেষ পর্যন্ত বাঁধা হয়।
কাফন ও গোসলের ক্ষেত্রে ইসলামের সামাজিক ও মানবিক আদর্শ
গোসল ও কাফন এমন দুটি ইবাদত যা শুধু মৃত ব্যক্তির জন্য নয়, সামাজিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যম হিসেবেও বিবেচিত। এটি মৃতের মর্যাদা রক্ষা করে, পরিবারের সদস্যদের অন্তরের শান্তি দেয় এবং মুসলিম সমাজে সম্মান ও সহানুভূতির বন্ধন দৃঢ় করে।
মৃত্যুর পর শরীরকে যথাযথ মর্যাদা দেওয়া ও ঈমানদার হিসেবে বিদায় জানানো, মুসলিম সমাজের ঐক্য ও মানবিকতা প্রতিফলিত করে। সমাজের প্রত্যেক সদস্যের উচিত এ দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসা এবং কারো প্রতি অবহেলা না করা।
রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক দায়িত্ব
যখন মৃত ব্যক্তির পরিবারের কেউ কাফন ও দাফনের দায়িত্ব নিতে ব্যর্থ হন, তখন এটি মুসলমান সমাজের ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়। দেশের বিভিন্ন জেলায় সরকারি উদ্যোগে ‘মৃতদেহ সেবা কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠা করা হয় যেখানে অভাবগ্রস্তদের জন্য গোসল, কাফন ও দাফনের ব্যবস্থা করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় ধর্মীয় নিয়মাবলী অনুসরণ নিশ্চিত করা হয়।
রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সামাজিক নিরাপত্তার অংশ হিসেবে মৃত ব্যক্তির মর্যাদাবান শেষকৃত্যের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহার্য। যাতে কারো মর্যাদা হীন না হয় এবং সমাজের ন্যায্যতার ক্ষতি না ঘটে।
মৃত ব্যক্তির গোসল, কাফন ও দাফন শুধু একটি ধর্মীয় দায়িত্বই নয়, বরং তা সামাজিক ও মানবিক দায়িত্বেরও একটি বড় অংশ। ইসলামী বিধান অনুযায়ী এটি ফরজে কেফায়া, যা মুসলিম সমাজের ঐক্য ও মর্যাদা বজায় রাখতে অপরিহার্য। প্রতিটি মুসলিমের উচিত জীবিত অবস্থায় এ দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন থাকা ও প্রয়োজনে এগিয়ে আসা।
এ কাজগুলো পূর্ণ শ্রদ্ধা, সম্মান ও নিষ্ঠার সঙ্গে সম্পন্ন করলে মৃত ব্যক্তির আত্মার শান্তি নিশ্চিত হবে এবং দুনিয়ায় ও পরকালে পরিবারের সম্মান ও প্রশান্তি অর্জিত হবে। অতএব গোসল, কাফন ও দাফনের এই মহৎ দায়িত্ব পালন থেকে কেউ বিরত থাকবেন না।
১৬ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
( সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
আখেরাতের সাফল্য: আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ৯টি সহজ পথ
মুসলিম জীবনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। এটি এমন একটি জীবনব্যাপী সাধনা, যা বান্দার হৃদয়ে শান্তি, আত্মায় প্রশান্তি এবং জীবনে সুখ নিয়ে আসে। তবে এই পথে চলতে গিয়ে প্রায়ই মানুষের অসন্তুষ্টি, সমাজের চাপ এবং নিজের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথে ছোট ছোট কাজে খাঁটি নিয়তের মাধ্যমেই অপার সাফল্যের দ্বার খুলে যায়।
আল্লাহর সন্তুষ্টি বনাম মানুষের সন্তুষ্টি
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথে একজন মুসলিমকে প্রায়ই মানুষের অসন্তুষ্টির সম্মুখীন হতে হয়। রাসূল (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি মানুষের অসন্তুষ্টির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি তালাশ করে, আল্লাহ তাকে মানুষের বোঝা থেকে মুক্তি দেবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অসন্তুষ্টির মাধ্যমে মানুষের সন্তুষ্টি তালাশ করে, আল্লাহ তাকে মানুষের ওপর ছেড়ে দেবেন।” (তিরমিজি, হাদিস: ২৪১৪)
মানুষের সন্তুষ্টি অস্থায়ী, কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি চিরস্থায়ী ও সর্বোত্তম। কোরআনে আল্লাহ বলেন, “দুনিয়ার জীবনের উপকরণ সামান্য, আর আখেরাত তাদের জন্য উত্তম যারা তাকওয়া অবলম্বন করে।” (সুরা নিসা, আয়াত: ৭৭)
ক্ষতিগ্রস্ত আমল: রাসূল (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের দিন যে ব্যক্তি মানুষের প্রশংসা ও সম্মানের জন্য শহীদ হয়েছে, জ্ঞান অর্জন করেছে বা দান করেছে—তাদের আমল বাতিল বলে গণ্য হবে, কারণ নিয়ত খাঁটি ছিল না। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১৯০৫)
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলো আমাদের জীবনে প্রয়োগ করা উচিত:
১. খাঁটি নিয়ত: প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করা অপরিহার্য। খাঁটি নিয়ত হৃদয়কে শক্তিশালী করে এবং আল্লাহর কাছ থেকে সাফল্য আকর্ষণ করে।
২. আল্লাহর আদেশে দ্রুত সাড়া: আল্লাহর আদেশ পালনে কোনো অলসতা বা বিলম্ব করা উচিত নয়। (সুরা তাহা, আয়াত: ৮৪)
৩. নিজেকে উৎসর্গ করা: জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আল্লাহর আনুগত্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া। (সুরা বাকারা, আয়াত: ২০৭)
৪. নেতিবাচক গুণাবলি পরিহার: রাগ, অহংকার, আত্মম্ভরিতা ও বড়াই পরিহার করা।
৫. সাধারণ নেয়ামতের শুকরিয়া: খাবার বা এক ঢোক পানি পানের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২৭৩৪)
৬. অল্পে সন্তুষ্ট থাকা: জীবনের প্রাপ্তিতে আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
৭. হালাল উপার্জন: হালাল উপার্জনের জন্য ক্লান্ত হয়ে রাত্রি যাপন করা।
৮. পিতামাতার সন্তুষ্টি: রাসূল (সা.) বলেছেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টি পিতামাতার সন্তুষ্টির মধ্যে রয়েছে।” (বায়হাকি, শু’আবুল ঈমান)
৯. তকদিরের প্রতি সন্তুষ্টি: আল্লাহর ভাগ্যলিপির প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
নামাজে মোবাইল বাজলে কী করবেন? সাইলেন্ট করা কি শরিয়তে জায়েজ?
নামাজ চলাকালে কারও মোবাইল ফোন বেজে উঠলে তা ইমাম ও জামাতের মনোযোগ নষ্ট করে এবং অন্যদের খুশু-খুজু (নিবিষ্টতা) ভঙ্গ করে। এই পরিস্থিতিতে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান—এ সময় মোবাইল বন্ধ করা যাবে কি না, নাকি নামাজ ভেঙে যাবে?
এক হাতে মোবাইল বন্ধ করা জায়েজ
ইসলামি শরিয়তে নামাজে অতি সামান্য ও প্রয়োজনীয় কাজ করার অনুমতি দিয়েছে, যদি তা মনোযোগ নষ্ট না করে বা নামাজের মূল কাঠামো ভেঙে না দেয়। হাদিসে আছে, রাসুল (সা.)-এর আমলে সাহাবিরা নামাজে সেজদার জায়গা থেকে কাঁকর সরিয়ে নিতেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৫৪৬)।
ইমাম নববির মত: ইমাম নববি (রহ.) বলেন, “যদি কোনো কাজ স্বল্প হয় এবং ইবাদতের স্বভাব পরিবর্তন না করে, তবে তা নামাজ নষ্ট করে না।”
ফিকহি মতামত: হানাফি মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী, যদি নামাজে হালকা নড়াচড়া (যেমন—এক হাতে মোবাইল বন্ধ করা) প্রয়োজনীয় কারণে হয়, তবে নামাজ বাতিল হয় না। (আল-ফাতাওয়া আল-হিন্দিয়্যা)।
অতএব, নামাজে একটি হাত নেড়ে মোবাইল সাইলেন্ট বা বন্ধ করা শরিয়তসম্মত ও অনুমোদিত কাজ, কারণ এটি অপ্রয়োজনীয় নয়; বরং ইবাদতের সংরক্ষণমূলক কাজ।
খুশু ও দায়িত্বশীলতার গুরুত্ব
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, “নিশ্চয়ই মুমিনরা সফল হয়েছে, যারা নামাজে বিনম্রভাবে মনোযোগী।” (সুরা মুমিনুন, আয়াত: ১–২)।
অন্যের মনোযোগ রক্ষা: রাসুল (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি অন্যের নামাজ নষ্ট করে, সে অন্যায়ের কাজ করে।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬৭৫)। যদি কারও মোবাইল বেজে ওঠে এবং সে সেটি বন্ধ না করে, ফলে অন্যদের মনোযোগ নষ্ট হয়, তাহলে সে নামাজের শিষ্টাচারবিরুদ্ধ কাজ করছে।
সচেতনতা জরুরি: নামাজের আগে মোবাইল সাইলেন্ট বা ভাইব্রেটে রাখা দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক এবং অন্যের ইবাদত রক্ষার একটি আদব।
যদি নামাজ চলাকালীন মোবাইল বেজে ওঠে, তাহলে আতঙ্কিত বা বিভ্রান্ত না হয়ে সংযতভাবে এক হাতে মোবাইল সাইলেন্ট বা বন্ধ করা উচিত, যাতে অন্যদের খুশু নষ্ট না হয়।
১৫ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার: নামাজের সময়সূচি
আগামীকাল বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
( সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
১৪ অক্টোবর ২০২৫, মঙ্গলবার: নামাজের সময়সূচি
আগামীকাল মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
(দ্রষ্টব্য: সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৪ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫১ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
দেনমোহর পরিশোধ না করলে স্ত্রীর সঙ্গে থাকা জায়েজ? জেনে নিন শরীয়তের বিধান
শরীয়তসম্মত পন্থায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর স্বামীর জিম্মায় নারীর জন্য একটি যৌক্তিক বিনিময় নির্ধারিত হয়, যাকে ফিকহের পরিভাষায় মোহর বলা হয়। ইসলামে নারীকে মোহরের পূর্ণ মালিকানা প্রদান এক অনন্য বৈশিষ্ট্য, এবং মোহর আদায় করা স্বামীর অবশ্যপালনীয় কর্তব্য।
মোহরের গুরুত্ব ও সময়
মোহর স্বামীর নিঃস্বার্থ সেবার প্রকৃত বিনিময় হতে না পারলেও এটি স্বামী-স্ত্রীর মাঝে হৃদ্যতা ও ভালোবাসা সৃষ্টিতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। কুরআন মজীদ থেকে মোহর বাবদ ‘প্রভূত সম্পদ’ দেওয়ার বৈধতা পাওয়া যায় (সুরা নিসা : ২০)। মোহরের কোনো সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি, তা পুরুষের ইচ্ছা ও সঙ্গতির ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে বিয়ের আকদ ও মোহর নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্ত্রীর সম্মতি অপরিহার্য।
নগদ আদায়ের তাগিদ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যথাসম্ভব আকদের সময়ই মোহর পরিশোধ করার, অন্তত কিছু অংশ আদায় করার তাকিদ করেছেন। একবার এক সাহাবিকে তিনি বলেছিলেন, “যাও একটি লোহার আংটি হলেও জোগাড় কর!” (বুখারি)। এটি মোহরের গুরুত্ব ও নগদ আদায়ের তাগিদ স্পষ্ট করে।
আদায় না করলে পরিণতি ও স্ত্রীর অধিকার
মোহর আদায় না করে সারা জীবন পার করে দেওয়া, বা স্ত্রীর কাছ থেকে মাফ করিয়ে নেওয়া, কিংবা আদায় না করে স্ত্রীর দেনা কাঁধে নিয়ে মৃত্যুবরণ করা—শুধু কঠিন অন্যায়ই নয়, হীন ও কাপুরুষোচিত কাজও বটে।
ব্যভিচারী হিসেবে গণ্য: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, মোহর আদায় না করার নিয়তে কেউ যদি কোনো নারীকে বিয়ে করে, তাহলে কিয়ামতের দিন সে ব্যভিচারী রূপে উপস্থিত হবে। (আহমদ)
স্ত্রীর অধিকার: মোহর নগদ আদায় না হলেও বিবাহ শুদ্ধ হবে, তবে পরে আদায়ের মেয়াদ নির্ধারিত করে নিতে হবে। যদি কোনো মেয়াদ নির্ধারিত না থাকে এবং স্ত্রী মোহর দাবি করেন, তাহলে মোহর উসূল না হওয়া পর্যন্ত স্ত্রী নিজেকে স্বামীর হাতে অর্পণ করা থেকে বিরত থাকতে পারবেন। এই অবস্থাতেও স্বামীকে নিয়মিত স্ত্রীর ব্যয়ভার বহন করতে হবে, কারণ স্ত্রীর ভরণ-পোষণ ও মোহর সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস।
শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন: মোহর উসুল না হওয়া পর্যন্ত স্বামীকে যৌনসম্পর্ক স্থাপন, এমনকি চুম্বন-আলিঙ্গন ইত্যাদি থেকে বাধা দেওয়া এবং স্বামীর সঙ্গে সফরে যেতে অস্বীকার করার অধিকারও স্ত্রীর রয়েছে। (দুররে মুখতার)
মৃত্যু যখন সুন্দরের প্রতীক: ভালো মৃত্যুর ১৫টি আলামত
মৃত্যু জীবনের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী। জন্ম নিলে একদিন মারা যেতে হবে। রাব্বুল আলামিন মহাগ্রন্থ আল কোরআনে ইরশাদ করেন, “প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এবং তোমরা নিজ নিজ কাজের প্রতিফল সম্পূর্ণভাবেই কিয়ামতের দিন পাবে।” (সুরা আলে ইমরান : ১৮৫)। কোনো মানুষই অপ্রত্যাশিত মৃত্যু কামনা করে না। প্রতিটি মুমিনেরই একান্ত চাওয়া, তার মৃত্যু যেন ইমানি হালতে হয়, কারণ শেষ সময়টাই আল্লাহ তায়ালার নিকট সবিশেষ গ্রহণযোগ্য। নবীজি (সা.) বলেছেন, “শেষ আমলই গ্রহণযোগ্য।” (ইবনে হিব্বান : ৩৪০)
ফুকাহায়ে কেরাম (ইসলামী আইনজ্ঞরা) বলেন, ভালো মৃত্যুর অনেক আলামত আছে। এর মধ্যে কিছু আলামত শুধু মৃত্যুপথযাত্রী ব্যক্তি নিজে বুঝতে পারেন এবং কিছু আলামত অন্যান্য মানুষও জানতে পারে। প্রখ্যাত ইসলামি স্কলার মুফতি আরিফ বিন হাবিবের বয়ান থেকে ভালো মৃত্যুর ১৫টি আলামত নিচে তুলে ধরা হলো:
ভালো মৃত্যুর ১৫টি আলামত
১. কালেমা পাঠ করা: নবীজি (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তির সর্বশেষ কথা হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন। (আবু দাউদ : ৩১১৬)
২. কপাল ঘেমে যাওয়া: ইমানদার মারা যাওয়ার সময় যদি কপাল ঘেমে যায়, তবে বুঝবে তার মৃত্যু খুবই সুন্দর। (নাসাঈ : ১৮২৮)
৩. জুমার দিনে/রাতে মৃত্যু: নবীজি (সা.) বলেছেন, কোনো মুসলিম যদি বৃহস্পতিবার দিনের সূর্য ডোবার পর থেকে নিয়ে শুক্রবার দিনের সূর্য ডোবার আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মৃত্যুবরণ করেন, আশা করা যায় কবরের আজাব থেকে আল্লাহ তাকে হেফাজত করবেন। (তিরমিজি : ১০৭৪)
৪. শহীদি মৃত্যু: আল্লাহর পথে (সৎকাজে) বের হয়ে রাস্তায় মারা যাওয়া, প্লেগ রোগে মারা যাওয়া এবং পেট খারাপের রোগে মারা যাওয়া—এগুলো শাহাদাতের মর্যাদা। (মুসলিম : ৪৮৩৫)
৫. ধসে পড়ে মৃত্যু: দেয়াল বা কোনো কিছু ধসে পড়ে কেউ মারা গেলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (বোখারি : ৬৫২)
৬. গর্ভবতী অবস্থায় নারীর মৃত্যু: কোনো নারী যদি পেটে বাচ্চা নিয়ে অথবা বাচ্চা প্রসবকালে মারা যান, আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (ইবনে মাজা : ২৮০৩)
৭. বিষফোড়া নিয়ে মৃত্যু: বিষফোড়ার আঘাতে মারা গেলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (নাসাঈ : ১৮৪৬)
৮. আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া: আগুনে পুড়ে মারা গেলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (নাসাঈ : ১৮৪৬)
৯. নিজের সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে মৃত্যু: নিজের সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে মারা গেলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (বোখারি : ২৮৪০)
১০. পরিবার রক্ষা করতে গিয়ে মৃত্যু: পরিবার রক্ষা করতে গিয়ে মারা গেলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (নাসাঈ : ৪০৯৫)
১১. দ্বীন রক্ষা করতে গিয়ে নিহত: ইসলাম রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (নাসাঈ : ৪০৯৫)
১২. নিজের প্রাণ রক্ষা করতে গিয়ে নিহত: কোনো মুসলিম নিজের প্রাণ রক্ষা করতে গিয়ে মারা গেলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (নাসাঈ : ৪০৯৫)
১৩. জুলুম প্রতিহত করতে গিয়ে মৃত্যু: জুলুম প্রতিহত করতে গিয়ে নিহত হলে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করেন। (নাসাঈ : ৪০৯৬)
১৪. আল্লাহর রাস্তায় প্রহরীর দায়িত্ব পালন: আল্লাহর রাস্তায় পাহারা দিতে গিয়ে মারা গেলে কবরের আজাব থেকে হেফাজত থাকবে এবং কিয়ামত পর্যন্ত তার আমল বাড়তে থাকবে। (তিরমিজি : ১৬৬৫)
১৫. সদকা করার পরপরই মৃত্যু: সদকা করার একটু পর মারা গেলে আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। নফল রোজা রাখা অবস্থায় মারা গেলেও আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করবেন। (মুসনাদে আহমদ : ২৩৩৭২)
সোমবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। এই সময়সূচি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের জন্য প্রযোজ্য এবং স্থানভেদে ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫-এর সময়সূচি:
ফজর (সুবহে সাদিক): ০৪টা ৪১ মিনিটে (ভোর)
যোহর: ১১টা ৪৯ মিনিটে (দুপুর)
আছর: ০৩টা ৫৭ মিনিটে (বিকেল)
মাগরিব: ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)
ইশা: ০৬টা ৫২ মিনিটে (রাত)
সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৩ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৪ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০০ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০১ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৭ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪১ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
১২ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
আগামীকাল রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৪ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৪টা ০০ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে (PM)।
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৫ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৭ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০২ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৫ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৫ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫১ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৪ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪১ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
পাঠকের মতামত:
- ১৬ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- শীতে চুল ঝরা ও খুশকি: সমাধান মিলবে এই ৬ অভ্যাসে
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- চট্টগ্রামে নতুন মাইলফলক: বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদনে পরীক্ষামূলক কাজ শুরু
- মাথাব্যথার ৪টি ‘রেড ফ্ল্যাগ’: যে লক্ষণ দেখলে মৃত্যুঝুঁকি এড়াতে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাবেন
- পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি
- প্রাচুর্যের আড়ালে নির্মমতা: জাপানের হাশিমার বুকে চাপা পড়া কান্না ও এক রক্তাক্ত অধ্যায়
- আমাজনের গভীরে লুকানো রহস্যময় সোনালী শহর, যা খুঁজছে বিশ্ব
- জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করা ছাড়া উপায় নেই: রিজভী
- ড. ইউনূস: ‘কথার কথা নয়, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে’
- এ কেমন যুদ্ধবিরতি: গাজায় রক্তক্ষরণ থামছে না
- আখেরাতের সাফল্য: আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ৯টি সহজ পথ
- নামাজে মোবাইল বাজলে কী করবেন? সাইলেন্ট করা কি শরিয়তে জায়েজ?
- পুরোনো স্মার্টফোনকে নতুন ফোনের মতো দ্রুত করুন ৫টি সহজ উপায়ে
- আয়নাঘরের অভিজ্ঞতা জানালেন আমীর হামজা
- শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মানতে হবে: এনসিপি নেতা সারজিস আলমের সমর্থন
- দেশজুড়ে টাইফয়েড টিকাদান অভিযানে সাড়ে ৩৮ লাখ শিশুর টিকা সম্পন্ন
- নতুন মহামারির আশঙ্কা! জাপানে ফ্লু-এর ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব, রোগী বেড়েছে চারগুণ
- সিইসির সঙ্গে অস্ট্রেলীয় মন্ত্রীর সাক্ষাৎ: নির্বাচনী সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
- ডিমেনশিয়া শুরু হয় মস্তিষ্ক থেকে নয়, বরং পা থেকে: স্নায়ু বিশেষজ্ঞের চমকপ্রদ তথ্য
- ঠান্ডা-সর্দি-কাশি? ওষুধ নয়, লবঙ্গ চায়েই মিলবে আরাম
- তিন গোয়েন্দা সিরিজের লেখক রকিব হাসান আর নেই
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকার বদ্ধপরিকর: আসিফ নজরুল
- ১৫ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ১৫ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ১৫ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- সবুজ শিল্পে নতুন মাইলফলক: আরও পাঁচটি কারখানা পেল লিড সার্টিফিকেশন
- আগামীকাল প্রকাশিত হচ্ছে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল
- দেশটাকে বাঁচান, নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করবেন না: মির্জা ফখরুল
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলনে অচল শাহবাগ, পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে অবরোধ
- গ্যাং সহিংসতায় বিপর্যস্ত পেরু: আইনশৃঙ্খলা পুনর্গঠনে তরুণ প্রেসিডেন্টের কঠোর পদক্ষেপ
- ‘আর যেন মিরপুরের মতো ট্র্যাজেডি না ঘটে’—ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহেদ কামাল
- সরল মা–বাবাকে নিয়ে যারা ব্যবসা করেছে, তাদের বিচার হবে: রিপন মিয়া
- স্বাস্থ্য থেকে ভূমি উন্নয়ন—বিভিন্ন খাতে অনিয়মে দুদকের হানা
- মানবিক সহায়তা প্রবাহ স্বাভাবিক করতে রাফাহ সীমান্ত খুলে দিল ইসরায়েল
- ২৩ ঘণ্টা পরও জ্বলছে রূপনগরের রাসায়নিক গুদাম
- রোম সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস
- সরকারের ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন বিএনপির
- যুদ্ধবিরতি ঝুঁকিতে: স্বভাব বদলায়নি ইসরায়েলের
- ১৫ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার: নামাজের সময়সূচি
- নিখোঁজদের খোঁজে রূপনগরে স্বজনদের আহাজারি
- পৃথিবীর মানচিত্রেও যার অস্তিত্ব নেই! তিব্বতের সেই লুকানো জগতের অবিশ্বাস্য রূপ
- শায়খ আহমাদুল্লাহর কণ্ঠে ইসলামী ব্যাংকিংয়ে স্বচ্ছতার আহ্বান
- এশিয়ান কাপের স্বপ্ন শেষ বাংলাদেশের
- ইতালি তাহলে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে? গাজা শান্তি সম্মেলনের নতুন বার্তা
- মিরপুরের আগুনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬, নিখোঁজদের খোঁজে স্বজনদের ভিড়
- মানুষের বুদ্ধিমত্তা ছাড়িয়ে যাবে এআই, ‘সিঙ্গুলারিটি’ কি তবে সন্নিকটে?
- শাপলা প্রতীক না পেলে আদায় করে নেব: এনসিপি নেতার হুঁশিয়ারি
- তাওয়া গরম করছি: রাজপথে নেমে সরকারকে হুঁশিয়ারি জামায়াত নেতার
- ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তি ১৬৪৮: যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্থান
- মাইগ্রেন বোঝার সহজ পথ: কোন লক্ষণে চিনবেন, কীসে বাড়ে, কীভাবে সামলাবেন
- বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ভর করে চাঙ্গা রাজধানীর শেয়ারবাজার
- স্বাস্থ্যকর রান্না: ৫টি কৌশলে খাবারে তেলের ব্যবহার কমাবেন যেভাবে
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- বিশ্বজুড়ে কোরিয়ান ড্রামার ঝড়: যে ১০টি সিরিজ আপনাকে মুগ্ধ করবেই
- ১৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- রাতে ঘুম আসে না? শোয়ার ঘরে যে সামান্য বদল আনলে মিলবে শান্তি
- স্বনির্ভরতা অর্জনেই জোর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
- সাবধান! আপনার হোয়াটসঅ্যাপ কি অন্য কেউ ব্যবহার করছে? বুঝবেন যেভাবে
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- হোয়াটসঅ্যাপে আর লাগবে না নম্বর,ইউজার নেম দিয়েই করা যাবে যোগাযোগ
- মধু খাঁটি না ভেজাল? আগুন দেওয়া বা পানিতে মেশানো নয়, যা বলছেন গবেষকরা
- গুমের বিচার শুরু: শেখ হাসিনা ও সাবেক শীর্ষ সেনা–পুলিশ কর্মকর্তারা আসামির তালিকায়
- কন্যা হত্যা ও গোত্রীয় সংঘাতের যুগে এক বিশ্বস্ত শিশুর বেড়ে ওঠা