জাতীয় নির্বাচন: ৭০% সরঞ্জাম কেনা শেষ

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের প্রায় ৭০ শতাংশ কেনাকাটা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
ইসি সচিব বলেন, জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহৃত মূল সরঞ্জামগুলোর মধ্যে স্বচ্ছ ব্যালট বক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, ব্রাস সিল, হেসিয়ান বড় ব্যাগ, হেসিয়ান ছোট ব্যাগ এবং গানি ব্যাগ কেনা সম্পন্ন হয়েছে। এসবের মাধ্যমে সামগ্রিকভাবে নির্বাচনী প্রস্তুতি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
তিনি আরও জানান, নির্বাচন সামগ্রী সংগ্রহের কাজ এখনো চলমান। প্রাথমিকভাবে ১০ ধরনের সরঞ্জাম এবং কিছু স্থানীয় ক্রয় বাকি রয়েছে। তবে সেগুলোও দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। বর্তমানে মোট প্রয়োজনীয় সামগ্রীর প্রায় ৭০ শতাংশ ক্রয় শেষ হয়েছে এবং সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই অবশিষ্ট অংশ সংগ্রহের কাজ শেষ হয়ে যাবে।
আখতার আহমেদ বলেন, নির্বাচনী সরঞ্জাম নিয়ে কোনো ধরনের সংকট বা জটিলতা তৈরি হবে না। সরবরাহ ব্যবস্থাও যথাযথভাবে কার্যকর রয়েছে। বরং নিশ্চিতভাবে বলা যায়, সেপ্টেম্বরেই যাবতীয় সামগ্রী নির্বাচন কমিশনের হাতে এসে পৌঁছাবে। তাই আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে সরঞ্জাম সরবরাহের বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিত বা “স্ট্যাবলিশড” হয়ে গেছে।
সৌদি–পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
সৌদি আরব ও পারমাণবিক শক্তিধর পাকিস্তান ১৭ সেপ্টেম্বর একটি পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যা তাদের দীর্ঘদিনের নিরাপত্তা অংশীদারিত্বকে আনুষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। আঞ্চলিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে এই চুক্তি বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে এবং মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তা সমীকরণে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
বাংলাদেশি আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লেখেন, সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি মুসলিম বিশ্বের জন্য ইতিবাচক অগ্রগতি। তিনি মন্তব্য করেন, এখন থেকে সৌদি আরব বা পাকিস্তান আক্রান্ত হলে সেটিকে উভয় দেশ নিজেদের ওপর আগ্রাসন হিসেবে দেখবে এবং যৌথভাবে জবাব দেবে। তার মতে, মুসলিম দেশগুলোর সামনে এমন চুক্তি ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, উপসাগরীয় আরব দেশগুলো দীর্ঘদিন ধরে নিরাপত্তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল ছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সেই নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কাতারে ইসরাইলের সাম্প্রতিক হামলা সেই উদ্বেগ আরও বাড়িয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সৌদি আরব বিকল্প নিরাপত্তা সহযোগিতা খুঁজছে, যেখানে পাকিস্তানের সামরিক শক্তি ও বিশেষ করে তার পারমাণবিক সক্ষমতা তাৎপর্য বহন করছে।
রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এক সৌদি কর্মকর্তা বলেন, এই চুক্তি কোনো একক ঘটনার প্রতিক্রিয়া নয়, বরং বহু বছরের আলোচনার ফলাফল। তিনি জানান, চুক্তি অনুযায়ী সৌদি আরব বা পাকিস্তানের যেকোনো এক দেশের ওপর হামলা হলে সেটিকে অন্য দেশের ওপরও হামলা হিসেবে ধরা হবে। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত ফুটেজে দেখা যায়, চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ ও সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান একে অপরকে আলিঙ্গন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির, যিনি দেশটির সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, এই চুক্তি দুই দেশের নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে এবং যৌথ প্রতিরোধ সক্ষমতা গড়ে তোলার অংশ। তবে সৌদি এক কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, পাকিস্তানের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত, যা আরেকটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ, তার সঙ্গে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে সৌদি সম্পর্ক বর্তমানে ইতিহাসের যেকোনো সময়ের তুলনায় সবচেয়ে ভালো অবস্থায় রয়েছে এবং সৌদি আরব এই সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে চায়, যাতে আঞ্চলিক শান্তিতে অবদান রাখা যায়।
পাকিস্তান কি সৌদি আরবকে পারমাণবিক নিরাপত্তা বা তথাকথিত ‘নিউক্লিয়ার আমব্রেলা’ প্রদান করবে কিনা—এমন প্রশ্নের উত্তরে সৌদি কর্মকর্তা জানান, এটি একটি সর্বাত্মক প্রতিরক্ষা চুক্তি, যেখানে সব ধরনের সামরিক সহযোগিতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর ফলে দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও গভীর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুক্রবার রাতে গ্যাস থাকবে না হাজারো গ্রাহকের ঘরে
পাইপলাইনের গুরুত্বপূর্ণ অংশে জরুরি মেরামতকাজের কারণে নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ জেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় টানা ৮ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এ তথ্য বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক সরকারি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ডেমরা-সিদ্ধিরগঞ্জ-গোদনাইল ভাল্ভ স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত ১০, ১২ এবং ১৪ ইঞ্চি ব্যাসের মুখ্য বিতরণ পাইপলাইনের একটি অংশ বিচ্ছিন্ন করার প্রয়োজনীয় মেরামতকাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এ কাজের জন্য আগামী শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা থেকে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ৮ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
এ সময়ে নারায়ণগঞ্জ শহর ও আশপাশের সিদ্ধিরগঞ্জ, মৌচাক, দেলপাড়া, পাগলা, ফতুল্লা, পঞ্চবটি, মোক্তারপুর এবং মুন্সিগঞ্জ এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহক – আবাসিক, বাণিজ্যিক ও শিল্প কারখানার ব্যবহারকারীরা গ্যাস সরবরাহ থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত থাকবেন। পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী কিছু এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ অনুভূত হতে পারে বলে সম্ভাব্য ভোক্তাদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
তিতাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই সময়সীমায় গ্রাহকরা সাময়িক ভোগান্তির শিকার হতে পারেন। তবে জরুরি মেরামতের কাজটি শেষ করা অত্যাবশ্যক হওয়ায় এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গ্রাহকদের অসুবিধার জন্য আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
-রফিক
শাহবাগ বিক্ষোভ ও মার্চ টু ঢাকা প্রসঙ্গে নাহিদের বিস্ফোরক তথ্য
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের মতো সাক্ষ্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি তার জবানবন্দিতে দাবি করেন, গত বছরের ৪ আগস্ট নতুন সরকার গঠনের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছিল এবং তাকে নতুন সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তাব দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল বেঞ্চে এই জবানবন্দি দেন নাহিদ।
জবানবন্দিতে নাহিদ ইসলাম বলেন, গত বছরের ৪ আগস্ট পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী তারা শাহবাগে অবস্থান ও বিক্ষোভ করেন। ওই দিনই ৬ আগস্ট ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। তবে সরকার দেশব্যাপী ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে কারফিউ জারি করে। তিনি জানতে পারেন, সরকার ৬ আগস্টের কর্মসূচি ব্যর্থ করার উদ্দেশ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিল। মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া এবং নেতাকর্মীদের হত্যা বা গুম করার পরিকল্পনা ছিল সরকারের। তাই তারা কর্মসূচি একদিন এগিয়ে ৫ আগস্ট নির্ধারণ করেন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক নাহিদ ইসলাম এই মামলায় দ্বিতীয় দিনের মতো সাক্ষ্য দিলেন। তার জবানবন্দির পরেই এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
শেখ হাসিনা ও কামালের বিরুদ্ধে নাহিদ ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং আরও একজনের বিরুদ্ধে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে এই সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার তার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ না হওয়ায় ট্রাইব্যুনাল আজ পর্যন্ত মুলতবি করে।
জানা গেছে, নাহিদ ইসলামের অবশিষ্ট সাক্ষ্যগ্রহণের পর তাকে জেরা করবেন শেখ হাসিনা ও কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। নাহিদের জবানবন্দি শেষ হওয়ার পরই এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
এর আগে, এই মামলার ৩৬ নম্বর সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি গত বছরের জুলাই-আগস্টে হত্যাযজ্ঞের দায় স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছেন এবং শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশনায় এসব হয়েছে বলে দাবি করেছেন। তার জেরা সম্পন্ন হয় ৪ সেপ্টেম্বর।
সাক্ষীদের জবানবন্দিতে গত জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে দেশজুড়ে চালানো হত্যাযজ্ঞের ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। শহীদ পরিবারের সদস্য এবং প্রত্যক্ষদর্শীরা এসব ঘটনার জন্য শেখ হাসিনা, কামালসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
গত ১০ জুলাই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনা, কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগের ভিত্তিতে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এই মামলার মোট আট হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার আনুষ্ঠানিক অভিযোগে ৮১ জন সাক্ষীর তালিকা রয়েছে।
এনবিআরের সিআইসি নিয়ন্ত্রণে শেখ হাসিনার দুটি লকার, শুরু হয়েছে আয়কর তদন্ত
রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখা থেকে আজ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি লকার নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
ব্যাংকের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, লকারগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খোলা হবে।
এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে দেশত্যাগ করাক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আয়কর ফাঁকি সংক্রান্ত তদন্ত শুরু হওয়ার পর। এনবিআরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তদন্তের অংশ হিসেবে তাঁর ব্যাংক হিসাবগুলোও অস্থায়ীভাবে ফ্রিজ করা হয়েছে।
এর আগে, রাজধানীর মতিঝিল এলাকার পুবালি ব্যাংকের এক শাখা থেকেও শেখ হাসিনার একটি লকার নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছিল।
এই ঘটনা রাজনৈতিক উত্তেজনার মাঝে ঘটেছে, কারণ সাবেক প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন।
-সুত্রঃ বি এস এস
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন: ইইউ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগেই দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর জাতীয় নির্বাচন হবে।
বুধবার রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা যমুনায় ইউরোপীয় পার্লামেন্টের (ইইউ) এক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ আশ্বাস দেন। প্রতিনিধি দলটির নেতৃত্ব দেন মুনির সাতোরি।
ড. ইউনুস বলেন, "নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করা হয়েছে। ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগেই নির্বাচন হবে, রমজানের আগে।"
তিনি জানান, দীর্ঘ বিরতির পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন শুরু হওয়ায় জনগণ, বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে নতুন করে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিন দশকেরও বেশি সময় পর নির্বাচন ফিরেছে, যা গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "জাতীয় নির্বাচন হবে শান্তিপূর্ণ, স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর।" তিনি আরও বলেন, কিছু মহল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করলেও সরকার নির্ধারিত সময়েই ভোট আয়োজন করবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এবার তরুণ ভোটাররা রেকর্ডসংখ্যায় ভোট দেবেন। কারণ অনেকেই এই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।
ড. ইউনুস বলেন, "ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য এক নতুন সূচনা হবে। এটি আমাদের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।"
প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে নির্বাচন, সরকারের সংস্কার কার্যক্রম, ইইউর সহযোগিতা, এবং রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা হয়। এমইপিরা নির্বাচন নিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেন। একজন এমইপি বলেন, "গত ১৪ মাসে আপনারা যেভাবে কাজ করেছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।"
প্রধান উপদেষ্টা ইইউকে ধন্যবাদ জানিয়ে রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান জানান। বিশেষ করে তিনি সম্প্রতি বন্ধ হয়ে যাওয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের স্কুলগুলো পুনরায় চালু করতে সহায়তা চান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী বৈঠকে সরকারের গৃহীত শ্রম সংস্কারের বিষয়টি তুলে ধরেন এবং বলেন, এসব পদক্ষেপ বাংলাদেশ-ইইউ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করবে।
-সুত্রঃ বি এস এস
রাশিয়া নেতৃত্বাধীন “Zapad-2025” সামরিক মহড়ায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
রাশিয়ার নেতৃত্বে আয়োজিত বহুজাতিক সামরিক মহড়া “Zapad-2025”-এ অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। রুশ সরকারি সংবাদ সংস্থা TASS এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই মহড়ায় বাংলাদেশসহ বেলারুশ, ভারত, ইরান, বুর্কিনা ফাসো, কঙ্গো ও মালির সেনা অংশ নেয়।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার মহড়াস্থল পরিদর্শন করেন এবং সামরিক পোশাকে উপস্থিত থেকে বলেন, “আজ আমরা Zapad-2025 মহড়ার চূড়ান্ত পর্ব পরিচালনা করছি, যেখানে প্রায় ১ লাখ সেনাসদস্য অংশ নিচ্ছে।” তিনি জানান, এই মহড়ার মূল লক্ষ্য হলো রাশিয়া-বেলারুশ জোট রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য আক্রমণ প্রতিরোধের প্রস্তুতি যাচাই করা।
TASS জানায়, মহড়ার অংশ হিসেবে বারেন্টস সাগরে রাশিয়ার সর্বাধুনিক ‘জিরকন’ হাইপারসনিক নৌবাহিনীর ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষামূলকভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। বেলারুশ সেনাবাহিনী আরও জানায়, মহড়ায় পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনার মহড়াও চালানো হয়েছে।
পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো মহড়াটি নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। সম্প্রতি পোল্যান্ডে রুশ ড্রোন ভূপাতিত হওয়ার পর দেশটি বেলারুশ সীমান্ত বন্ধ করে দেয় এবং মহড়ার সময়কাল জুড়ে প্রায় ৪০ হাজার সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দেয়। পোলিশ প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক দাবি করেন, Zapad মহড়া আসলে পোল্যান্ডের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সুয়ালকি করিডর দখলের অনুশীলন।
অন্যদিকে, মস্কোর ঘনিষ্ঠ মিত্র ইরানও মহড়ায় অংশ নিয়েছে। পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর অভিযোগ, ইরান রাশিয়াকে ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহৃত ‘শাহেদ’ আত্মঘাতী ড্রোন ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করছে।
প্রসঙ্গত, Zapad মহড়া রাশিয়া ও বেলারুশের যৌথ কৌশলগত সামরিক মহড়া। ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত আগের সংস্করণে প্রায় ২ লাখ সেনা অংশ নিয়েছিল, যা ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আগ্রাসনের কয়েক মাস আগে অনুষ্ঠিত হয়। এবারের মহড়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে ন্যাটোর পূর্ব সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায়, যা পশ্চিমা বিশ্বে নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
-সুত্রঃ TASS
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত ঐকমত্য চান ড. আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ও সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে কমিশন ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায়। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব না হলে বিষয়টি ২ অক্টোবরের পরবর্তী সময়ে গড়াতে পারে।
১৭ সেপ্টেম্বর বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে শুরু হওয়া আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, জুলাই সনদ কার্যকর করার জন্য বিশেষজ্ঞরা চারটি সম্ভাব্য পথনকশা দিয়েছেন অধ্যাদেশ জারি, নির্বাহী আদেশ, গণভোট আয়োজন অথবা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ। এই চারটি পদ্ধতি নিয়েই এখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা চলছে।
তিনি আরও বলেন, যদিও কমিশনের কার্যক্রমের মেয়াদ এক মাস বাড়ানো হয়েছে, কমিশন দীর্ঘসূত্রতায় যেতে আগ্রহী নয়। তার মতে, মাসজুড়ে টানা আলোচনার প্রয়োজন নেই এবং কমিশন দ্রুতই একটি ঐকমত্যের জায়গায় পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
ড. আলী রীয়াজ স্পষ্ট করেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে কমিশনের লক্ষ্য ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। কারণ ওই দিনই কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে রওনা হবেন। তিনি ২ অক্টোবর দেশে ফিরে আসবেন। ফলে এ সময়সীমার মধ্যেই বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গণভোট ও সাংবিধানিক আদেশ নিয়ে যে মতভেদ ছিল, তা ইতোমধ্যে অনেকাংশে দূর হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাবনার ভিত্তিতে অচিরেই একটি ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। উল্লেখ্য, গত ১২ ফেব্রুয়ারি সরকার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে, যেখানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি এবং অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজকে সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
-রাফসান
চীনের গ্লোবাল গভর্নেন্স ইনিশিয়েটিভে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ
চীন বাংলাদেশের জন্য গ্লোবাল গভর্নেন্স ইনিশিয়েটিভ (GGI) এর সহযোগিতায় অংশগ্রহণের দরজা খুলে দিয়েছে। সোমবার ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী (সচিব) আসাদ আলম সিয়ামের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এই আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী একটি ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলতে GGI-তে অংশগ্রহণ করতে পারে।
গ্লোবাল গভর্নেন্স ইনিশিয়েটিভ চালু করেছেন চীনের রাষ্ট্রপ্রধান শি জিনপিং। এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রশাসন ও পরিচালনায় “চীনা সমাধান” প্রদান করা এবং বিশ্বজুড়ে চলমান বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত প্রচেষ্টা করা।
চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, “বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক স্থিতিশীল এবং ইতিবাচক গতিতে এগোচ্ছে। দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা সুষ্ঠু এবং উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত, যাতে দুই দেশের নেতাদের মধ্যে স্থাপিত গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয়।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী (সচিব) আসাদ আলম সিয়াম GGI-কে স্বাগত জানিয়ে এটি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে অভিহিত করেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ইতিবাচক অগ্রগতি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করা হয় এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত করার ইচ্ছা পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
দুই দেশের আলোচনায় কেবল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নয়, ভৌগোলিক ও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বৈঠক শেষে উভয় পক্ষই সহযোগিতার অগ্রাধিকার ও নতুন সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলোকে এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
-সুত্রঃ বি এস এস
পাঠকের মতামত:
- আলোচনার সময় কর্মসূচি দেওয়া গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়: মির্জা ফখরুল
- আমীর খসরু: নির্বাচিত সরকার ছাড়া অস্থিতিশীলতা কাটবে না
- সৌদি–পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
- জাতীয় নির্বাচন: ৭০% সরঞ্জাম কেনা শেষ
- সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ, নাহিদ ইসলামের জেরা অব্যাহত ট্রাইব্যুনালে
- শুক্রবার রাতে গ্যাস থাকবে না হাজারো গ্রাহকের ঘরে
- ক্যাশ ডিভিডেন্ড পেল দুই কোম্পানি
- ব্লক মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের দাপট
- ১৮ সেপ্টেম্বরের শেয়ারবাজার বিশ্লেষণ প্রতিবেদন
- ১৮ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে ১০টি শেয়ারে বড় দরপতন
- ১৮ সেপ্টেম্বর লেনদেনে উত্থান যে ১০ টি শেয়ারে
- জনগণের আস্থা পূরণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার: রাশেদ খান
- রানরেটের কঠিন অঙ্ক: আবুধাবির মাঠে আজ বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারিত হবে
- চবিতে ছাত্রদলের নির্বাচনী প্যানেল ঘোষণা
- শাহবাগ বিক্ষোভ ও মার্চ টু ঢাকা প্রসঙ্গে নাহিদের বিস্ফোরক তথ্য
- পুজোর আগে চড়া দামে ইলিশ: কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশের দাম কত?
- আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস
- দাফনের সময় নড়ে উঠল নবজাতক, চাঞ্চল্যকর ঘটনার ভিডিও ভাইরাল
- নিষিদ্ধ দলের লোকজনকে বাসা ভাড়া নয়, চট্টগ্রামে পুলিশের মাইকিং
- ডিএসই প্রকাশ করল মার্জিনযোগ্য সিকিউরিটিজ তালিকা
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় ভারতেরও ব্যাপার: নির্বাচন নিয়ে শ্রিংলার কড়া বার্তা
- ১৮ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজার চিত্র
- সার্কিট ব্রেকারে আটকালো ইসলামী ব্যাংক ও বেক্সিমকো শেয়ার
- যানজটে অচল ঢাকা: সাত দলের সমাবেশ ও বিসিএস পরীক্ষার্থীদের ভিড়
- বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর
- ইসলামী ব্যাংক শেয়ার লেনদেন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা
- চরিত্র বদলের খেলায় শুভশ্রী গাঙ্গুলি
- জনগণের আস্থা পুনর্গঠনে কাজ করছে বিএনপি: তারেক রহমান
- জাতিসংঘে আজ গাজা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোট, ভেটো ইস্যুতে নজর যুক্তরাষ্ট্রের দিকে
- বিএনপি নেতাকে খুঁজতে এসে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, টাঙ্গাইলে চাঞ্চল্য
- ভারতীয় সিনেমায় শেখ হাসিনার চরিত্র, ট্রেলারে ফুটলো ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক
- পাকিস্তান ও সৌদি আরবের নতুন সামরিক জোট: কী আছে এই চুক্তিতে?
- বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে দিল্লিতে আলোচনা
- ট্রাম্পের তালিকায় ভারত–পাকিস্তান ‘মাদক পাচারকারী’ রাষ্ট্র
- চাঁদ কি হারিয়ে যাবে? মহাকাশ গবেষণায় নতুন তথ্য
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ইউরোপের সবচেয়ে ধনী দেশ
- ধর্ষণ মামলায় জামিনের পর নীরবতা ভাঙলেন অভিনেতা
- রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো স্বর্ণের দাম, নতুন দর ঘোষণা করলো বাজুস
- পদ্মার রুপালি ইলিশের প্রথম চালান ভারতে
- গ্রেফতার বিএনপি নেতা হাজতে সিগারেট–ফোনে ব্যস্ত, ফাঁস হলো ছবি
- শেখ হাসিনা ও কামালের বিরুদ্ধে নাহিদ ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
- “অপরাধী যে বাহিনীরই হোক, বিচারের আওতায় আনতে হবে”
- গাজায় মানবিক সংকট চরমে, ইসরায়েলি হামলায় প্রাণহানি ও অপুষ্টিতে মৃত্যু বাড়ছে
- জামায়াতের পাঁচ দফা দাবিতে আজ ঢাকায় বড় সমাবেশ
- এনবিআরের সিআইসি নিয়ন্ত্রণে শেখ হাসিনার দুটি লকার, শুরু হয়েছে আয়কর তদন্ত
- ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন: ইইউ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
- শেখ হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- একনেক বৈঠকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় ৮,৩৩৩ কোটি টাকা
- রাশিয়া নেতৃত্বাধীন “Zapad-2025” সামরিক মহড়ায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
- আদালত চত্বরে ব্যারিস্টার সুমনের বারবার উচ্চারণ: ‘ভালো থাকুক বাংলাদেশ’
- এফটির তথ্যচিত্র: শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের হারানো বিলিয়ন ডলারের গল্প
- উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও ভূরাজনীতি: জাপান–বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সমীকরণ
- অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস: উত্থান, পতন ও সভ্যতা–বিজ্ঞানে অবদান
- নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার, নেতৃত্বে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কারকি
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকার জরুরি: বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
- ফাউন্ডেশনাল ইলেকশন সামনে: জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জোর দিলেন ড. ইউনূস
- লিটনের ব্যাটে স্মার্ট জয়: হংকংকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে মিথ্যা মামলা: আইনি প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কৌশল
- জাকসু নির্বাচনী দায়িত্বে শিক্ষকের মৃত্যু
- গ্রেফতার বিএনপি নেতা হাজতে সিগারেট–ফোনে ব্যস্ত, ফাঁস হলো ছবি
- উটাহে চার্লি কার্ক হত্যা: রাজনৈতিক সহিংসতার নতুন ধাক্কায় আমেরিকার গণতন্ত্র ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
- বরিশালে ১৭ বিয়ে কাণ্ড: বন কর্মকর্তা কবির হোসেন বরখাস্ত
- ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের আগে ইসি’র নতুন সীমানা, ভোটারদের উদ্বেগ বহাল
- আদালত চত্বরে ব্যারিস্টার সুমনের বারবার উচ্চারণ: ‘ভালো থাকুক বাংলাদেশ’
- নেপালের গণঅভ্যুত্থান থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা: বৈধতার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আগামীর চ্যালেঞ্জ