দিল্লিতে বিক্ষোভে রাহুল-প্রিয়াঙ্কা আটক

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা প্রশ্নে বিক্ষোভ চলাকালে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, তার বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র এবং একাধিক বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে পার্লামেন্ট ভবনের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও গণমাধ্যমের ফুটেজে দেখা যায়, বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী সড়কে বসে স্লোগান দিচ্ছেন, হাতে ব্যানার ও পতাকা নেড়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। অনেককে পুলিশের ব্যারিকেডের সামনে ধাক্কাধাক্কি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়াতে দেখা গেছে।
আটকের সময় রাহুল গান্ধী সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলতে পারি না—এটাই বাস্তবতা। সত্য আজ জাতির সামনে এসেছে। এই লড়াই রাজনৈতিক নয়, এটি সংবিধান রক্ষার সংগ্রাম। এক ব্যক্তি, এক ভোটের অধিকার নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা একটি সঠিক ও নির্ভুল ভোটার তালিকা চাই।”
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকেও একই সময়ে আটক করা হয়। আটক হওয়ার আগে তিনি বলেন, “ওরা ভীত। সরকার কাপুরুষ।” জানা যায়, বিহারের ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) ও নির্বাচনী অনিয়মের অভিযোগ ঘিরে নির্বাচন কমিশনের দপ্তরের দিকে পদযাত্রা করছিলেন ইন্ডিয়া জোটের নেতারা।
লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে পার্লামেন্টের ‘মকর দ্বার’ থেকে পদযাত্রা শুরু হয় এবং নির্বাচন সদনের দিকে এগোতে থাকেন তারা। কিন্তু কিছুদূর যেতে না যেতেই পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়ে মিছিল থামিয়ে দেয়। এ সময় তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র ও সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ব্যারিকেড টপকানোর চেষ্টা করেন। অন্যদিকে, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেসহ কয়েকজন নেতা ঘটনাস্থলেই বসে অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেন।
পুলিশের দাবি, আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখা ও জনসাধারণের চলাচলে বিঘ্ন এড়ানোর জন্যই বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে ইন্ডিয়া জোটের নেতারা অভিযোগ করেন, বিহারের ভোটার তালিকা সংশোধন প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে এবং নির্বাচন কমিশন সরকারের প্রভাবে কাজ করছে।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, দ্য হিন্দু
মেয়ের লাশ ২০ বছর ধরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দেন মা
নিজের মেয়ের লাশ দুই দশক ধরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিয়েছিলেন এক মা। এ ঘটনায় ৭৫ বছর বয়সী ওই মাকে গ্রেফতার করেছে জাপানি পুলিশ। ঘটনার স্বীকারোক্তিও দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জাপানি পুলিশের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর জাপানের ইবারাকি প্রিফেকচারের একটি বাড়ির ডিপ ফ্রিজার থেকে এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত কেয়কো মোরি পুলিশকে জানিয়েছেন, লাশটি তার মেয়ে মাকিকোর, যার জন্ম ১৯৭৫ সালে এবং যদি তিনি জীবিত থাকতেন, তাহলে আজ তার বয়স হতো ৫০ বছর।
পুলিশের একজন মুখপাত্র জানান, লাশটি অনেকাংশেই পচে গিয়েছিল, তবে মৃত্যুর কারণ নির্ধারণে ময়নাতদন্ত করা হবে।
লাশ রাখার কারণ
পুলিশ জানায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর মোরি একজন আত্মীয়কে সঙ্গে নিয়ে নিজেই পুলিশের কাছে যান এবং জানান যে, তিনি তার মেয়ের লাশ ফ্রিজারে রেখে দিয়েছেন। পুলিশ মোরিকে সঙ্গে নিয়ে তার বাড়িতে গিয়ে দেখে, টি-শার্ট ও অন্তর্বাস পরিহিত লাশটি হাঁটু গেড়ে মুখ নিচু করা অবস্থায় ফ্রিজারের ভেতর রাখা আছে।
গ্রেফতারকৃত মোরি তদন্তকারীদের বলেছেন, লাশের দুর্গন্ধে পুরো বাড়ি ভরে যাচ্ছিল। তাই তিনি একটি ফ্রিজার কিনে মেয়ের লাশ তাতে রেখে দেন। মোরির একাধিক সন্তান ছিল এবং তার স্বামী এই মাসের শুরুর দিকে মারা গেছেন। এরপর থেকে তিনি একাই বসবাস করছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ইসরায়েলের তেল আবিবে গাড়ি বিস্ফোরণ
ইসরায়েলের তেল আবিবে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) একটি গাড়ি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ এটিকে ‘অপরাধমূলক ঘটনা’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এই ঘটনার পর লা গার্ডিয়া স্ট্রিটের একাংশে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে বিস্ফোরণ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
ইসরায়েলের চ্যানেল ১২ জানিয়েছে, এই বিস্ফোরণে কিছু মানুষ আহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুলিশ এবং উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
ভারতের লাদাখে বিক্ষোভের নেপথ্যে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থান?
নেপাল ও বাংলাদেশের পর এবার ভারত দেখল ‘জেন-জি’দের বিক্ষোভ। দেশটির কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল লাদাখে গত বুধবার ছাত্র-জনতা বিক্ষোভে অংশ নেয়। এতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লে ৫ জন নিহত হন এবং ৭০ জনের বেশি মানুষ আহত হন। স্থানীয় রাজনীতিবিদদের মতে, এই বিক্ষোভের অনুপ্রেরণা নেওয়া হয়েছে ঢাকা ও কাঠমান্ডুর আন্দোলন থেকে।
নেপাল ও বাংলাদেশের মতো লাদাখের বিক্ষোভেও মূল দাবি ছিল বেকারত্ব এবং চাকরির অভাব। বিক্ষোভকারীরা চাকরির সংকট নিরসনের জন্যই লাদাখকে আলাদা রাজ্য করার দাবি তুলেছেন।
আন্দোলনের নেপথ্যে কে?
বিক্ষোভের ইন্ধনদাতা হিসেবে অ্যাক্টিভিস্ট সোনম ওয়াংচুকের নাম উল্লেখ করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতারা। সেই ওয়াংচুকও একটি ভিডিও বার্তায় বলেছেন, বেকারত্ব ও আঞ্চলিক সুরক্ষা না থাকাটাই মানুষের ক্ষোভের ‘রেসিপি’। তবে তিনি বিক্ষোভকারীদের সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, ওয়াংচুক আরব বসন্ত ও নেপালের আন্দোলন থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তরুণদের উসকানি দিয়েছেন। তবে বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রার অভিযোগ, লাদাখের ঘটনার পেছনে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও মার্কিন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী জর্জ সোরসের ষড়যন্ত্র আছে।
আন্দোলনকারীদের জেন-জি বলা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের সাংবাদিক স্যমন্তক ঘোষ। তিনি বলেন, অনশনরত দুজন অসুস্থ হয়ে পড়লে জেন-জি’র একাংশ ক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে আসে।
কেন আলাদা রাজ্যের দাবি?
লাদাখ ২০১৯ সালের আগস্টে ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের অংশ ছিল। কিন্তু ওই বছর লাদাখকে আলাদা করে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করা হয়, যার ফলে চাকরির সংকট দেখা দেয়। লাদাখের সাক্ষরতার হার ৯৭ শতাংশ হলেও, ২০২৩ সালের একটি জরিপে দেখা গেছে, সেখানকার স্নাতকদের ২৬.৫ শতাংশই বেকার। এর ফলে তরুণদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
লাদাখের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে পাকিস্তান ও চীন উভয় প্রতিবেশীর সঙ্গেই ভারতের দ্বন্দ্ব আছে। এ কারণে অঞ্চলটিতে বিক্ষোভ ও সহিংসতা হলে অভ্যন্তরীণ এবং ভূরাজনৈতিকভাবে চাপের মুখে পড়বে নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন।
গাজায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অঙ্গচ্ছেদ হওয়া শিশু: ইউএনআরডব্লিউএ
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই উপত্যকা বিশ্বের এককভাবে জনসংখ্যার অনুপাতে সবচেয়ে বেশি অঙ্গচ্ছেদ হওয়া শিশুর স্থানে পরিণত হয়েছে। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধানের বরাতে মিডল ইস্ট মনিটর এবং আনাদোলু সংবাদসংস্থা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ইউএনআরডব্লিউএর কমিশনার জেনারেল ফিলিপ লাজারিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, “২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় প্রায় ৪ হাজার অঙ্গচ্ছেদের ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে।”
লাজারিনি আরও বলেন, শিশুদের ওপর যুদ্ধের প্রভাব শুধু শারীরিক আঘাত বা ক্ষুধায় সীমাবদ্ধ নয়; তাদের ক্ষত গভীর ও অদৃশ্য। এর মধ্যে রয়েছে উদ্বেগ, দুঃস্বপ্ন, আক্রমণাত্মক আচরণ এবং ভয়। অনেক শিশুকে ভিক্ষা, চুরি বা শিশুশ্রমে বাধ্য করা হচ্ছে, যা তাদের শৈশব কেড়ে নিচ্ছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, এই অবস্থা যত দীর্ঘ হবে, শিশুরা তাদের চলমান ও গভীর ট্রমার ছায়ায় প্রজন্ম ধরে ভুগবে। তিনি অন্তত শিশুদের স্বার্থে হলেও গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের তদন্তকারীরা সম্প্রতি তাদের সিদ্ধান্তে জানিয়েছেন যে, ইসরায়েল গাজায় জাতিগত হত্যা চালাচ্ছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় ৬৫ হাজার ৪০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনা
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার জন্য একটি নতুন ২১-দফা শান্তি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে আরব ও মুসলিম নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এই পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বুধবার সিএনএনকে দেওয়া তথ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এই খবর নিশ্চিত করেছেন।
পরিকল্পনার মূল বিষয়বস্তু
উইটকফ বলেন, “আমরা বেশ ফলপ্রসূ আলোচনা করেছি। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনাটি আরব নেতাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।” তিনি বিশ্বাস করেন, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে একদিকে যেমন গাজায় সহিংসতা বন্ধ হবে, তেমনি ইসরায়েল এবং তার প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্বেগও দূর হবে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনার কয়েকটি মূল বিষয় হলো:
জিম্মি মুক্তি: গাজায় আটক সব জিম্মিকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া।
স্থায়ী যুদ্ধবিরতি: গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা করা।
হামাসমুক্ত গাজা: গাজার প্রশাসনকে হামাসের প্রভাবমুক্ত করা।
ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার: পর্যায়ক্রমে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহার করা।
আরব নেতাদের সমর্থন ও পরামর্শ
সিএনএন-এর সঙ্গে যোগাযোগ করা মার্কিন ও মধ্যপ্রাচ্যের কূটনীতিকরা জানিয়েছেন, আরব নেতারা ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছেন। একই সঙ্গে তারা আরও কিছু বিষয় যুক্ত করার পরামর্শও দিয়েছেন, যেমন: পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের দখলদারিত্ব বন্ধ করা, জেরুজালেমের বর্তমান স্থিতাবস্থা বজায় রাখা এবং গাজায় ত্রাণের অবাধ প্রবেশ নিশ্চিত করা।
বৈঠকটি এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হলো যখন সোমবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য একটি বৈশ্বিক সম্মেলন হয়েছে। ওই সম্মেলনটি আয়োজন করেছিল ফ্রান্স এবং সৌদি আরব।
সূত্র: সিএনএন
পাবজি খেলার নেশায় মা ও তিন ভাইবোনকে হত্যা
অনলাইন গেম পাবজির প্রভাবে মা, ভাই ও দুই বোনকে নৃশংসভাবে হত্যার দায়ে এক কিশোরকে ১০০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে পাকিস্তানের লাহোর সেশন কোর্ট। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) অতিরিক্ত জেলা ও সেশন বিচারক রিয়াজ আহমেদ এই রায় দেন। রায়ে অভিযুক্ত কিশোরকে ৪০ লাখ রুপি জরিমানাও করা হয়েছে।
মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছিল লাহোরের কাহনা এলাকায় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে। তখন অভিযুক্ত কিশোর আলি জাইনের বয়স ছিল ১৪ বছর। ঘটনার দিন রাত ২টার দিকে সে তার পরিবারের সদস্যদের ওপর গুলি চালায়। এতে তার মা, ভাই এবং দুই বোন নিহত হন।
আদালতের রায়
বিচারক রিয়াজ আহমেদ বলেন, “অপরাধের ভয়াবহতার কারণে আলি জাইনকে চারটি যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হচ্ছে, যা মোট ১০০ বছরের কারাদণ্ডের সমান।” আসামির বয়স বিবেচনায় তার মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
পাবজি খেলার নেশা
লাহোর পুলিশ জানায়, নিহত নাহিদ মুবারকের ছেলে আলি জাইন জনপ্রিয় অনলাইন গেম পাবজির নেশায় আসক্ত ছিল। গেমে বারবার ব্যর্থ হয়ে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। ঘটনার দিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা পাবজি খেলেও লক্ষ্য পূরণ করতে না পারায় সে মায়ের লাইসেন্সকৃত পিস্তল নিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় মা, দুই বোন ও বড় ভাইকে গুলি করে হত্যা করে।
হত্যার পর সে পিস্তলটি একটি নর্দমায় ফেলে দিয়ে এমন ভান করে যে, ঘটনাটি ঘটার সময় সে ঘুমিয়ে ছিল। প্রথমে পুলিশের সন্দেহ তার ওপর পড়লেও কয়েক দিনের তদন্তের পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং অবশেষে তার বিরুদ্ধেই মামলার অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
তথ্যসূত্র: সামা টিভি
ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন, বন্ধ হলো আলবর্গ বিমানবন্দর
ইউরোপীয় দেশ ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন দেখা যাওয়ায় দেশটির আলবর্গ বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার অজ্ঞাত ড্রোনের কারণে দেশটিতে বিমানবন্দর বন্ধ করা হলো। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে উত্তরাঞ্চলীয় জুটল্যান্ডের আলবর্গ বিমানবন্দরের আকাশসীমায় একাধিক ড্রোন দেখা গেলে এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর আগে, গত সোমবার দেশটির প্রধান কোপেনহেগেন বিমানবন্দরও একই কারণে সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪৪ মিনিটে প্রথম ড্রোনগুলো শনাক্ত হয় এবং কয়েক ঘণ্টা আকাশে অবস্থান করে। এসব ড্রোন আলোকসজ্জাসহ উড়ছিল বলে পুলিশ জানায়। ইউরোকন্ট্রোল জানিয়েছে, ড্রোনের কারণে বৃহস্পতিবার ভোর ৪টা পর্যন্ত আলবর্গ বিমানবন্দরে সব ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ ছিল। এই ঘটনার কারণে ডেনমার্কের সশস্ত্র বাহিনীও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কারণ আলবর্গ বিমানবন্দর সামরিক ঘাঁটি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
রাশিয়ার দিকে সন্দেহ, ইউরোপজুড়ে ড্রোন আতঙ্ক
পুলিশ জানিয়েছে, এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি কে বা কারা এসব ড্রোন পাঠিয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ জানায়, আলবর্গ ছাড়াও পশ্চিমাঞ্চলের এসবিয়ার্গ, সোনডারবর্গ ও স্ক্রিডস্ট্রুপ এলাকার বিমানবন্দরের কাছেও ড্রোন দেখা গেছে। বিশেষ করে স্ক্রিডস্ট্রুপ ঘাঁটিতে ডেনমার্কের এফ-১৬ ও এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান মোতায়েন রয়েছে।
এর আগে, কোপেনহেগেন বিমানবন্দরের ঘটনার পর ডেনমার্ক সরকার বলেছিল, এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর ওপর সবচেয়ে বড় আক্রমণগুলোর একটি এবং সম্ভবত ইউরোপজুড়ে রাশিয়ার সন্দেহভাজন ড্রোন তৎপরতার অংশ। তবে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ অভিযোগকে ‘অমূলক’ বলে দাবি করেছেন।
ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলেছেন, “এটি আমাদের সীমান্তে চলমান এক ধারাবাহিক চ্যালেঞ্জেরই অংশ।” এই ড্রোন আতঙ্কের কারণে ন্যাটো সদস্যরা সীমান্ত প্রতিরক্ষা জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার হাতে দুই টন ইউরেনিয়াম, সতর্ক করল সিউল
উত্তর কোরিয়ার কাছে প্রায় দুই টন উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম রয়েছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এই ইউরেনিয়াম পারমাণবিক বোমা তৈরির জন্য মূল উপাদান।
দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণমন্ত্রী চুং দং-ইয়ং বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে উত্তর কোরিয়ার হাতে ৯০ শতাংশের বেশি বিশুদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুদ রয়েছে, যা ২,০০০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। তিনি জানান, বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার চারটি স্থাপনায় ইউরেনিয়াম সেন্ট্রিফিউজ চালু রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, মাত্র ৫ থেকে ৬ কেজি প্লুটোনিয়াম দিয়েই একটি পারমাণবিক বোমা বানানো যায়। তাই দুই হাজার কেজি ইউরেনিয়াম দিয়ে অনেক পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা সম্ভব। তাঁর মতে, উত্তর কোরিয়ার এই কর্মসূচি থামানো এখন জরুরি।
তিনি আরও বলেন, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে এই সমস্যা সমাধান হবে না। এর জন্য উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সরাসরি আলোচনা দরকার।
এদিকে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন সম্প্রতি বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি, তবে তিনি তার পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ধরে রাখতে চান।
উত্তর কোরিয়া ২০০৬ সালে প্রথমবার পারমাণবিক পরীক্ষা চালায় এবং এরপর থেকে জাতিসংঘের একাধিক নিষেধাজ্ঞার মুখে রয়েছে। ২০২১ সালে ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক স্থাপনা পুনরায় চালু করে দেশটি। এতে আন্তর্জাতিক মহলে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
-সুত্রঃ এ এফ পি
জাতিসংঘের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বনেতাদের যুদ্ধবিরতির আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে একদিনে আরও ৮৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে একটি স্টেডিয়ামে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর ওপর চালানো হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে সাত নারী ও দুই শিশু রয়েছে। আল জাজিরা জানিয়েছে, বহু বাস্তুচ্যুত মানুষের অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র আল-আহলি স্টেডিয়ামেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
গাজা সিটি থেকে পালিয়ে আসা নাজওয়া নামের এক নারী আল জাজিরাকে বলেন, “হাতে যা ছিল তাই নিয়ে বেরিয়েছি। আমাদের কিছুই বাকি নেই। আমরা আতঙ্কে আছি।”
‘স্থায়ী নিয়ন্ত্রণ’ প্রতিষ্ঠার অভিযোগ
জাতিসংঘ সতর্ক করে বলেছে, ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটিতে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে এবং হাজার হাজার মানুষকে পালাতে বাধ্য করছে। তবে ইসরায়েলি সেনাপ্রধান ইয়াল জামির দাবি, নিরাপত্তার স্বার্থে ফিলিস্তিনিদের দক্ষিণ দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, গাজার বেশিরভাগ মানুষ ইতোমধ্যেই গাজা সিটি ছেড়ে চলে গেছে এবং সেনারা সেখানকার অভিযানে আরও অগ্রসর হবে।
তবে জাতিসংঘের অনুসন্ধান কমিশন বলেছে, ইসরায়েলের কার্যক্রম আসলে গাজায় স্থায়ী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং পশ্চিম তীরে ইহুদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজার ৪১৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজারের বেশি।
বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে গাজার যুদ্ধ ইসরায়েলবিরোধী তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, “যারা শিশু হত্যা করে, মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে, তারা মানবতার যোগ্য নয়।”
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমাদ আল-শারা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমরা গাজার জনগণের সঙ্গে আছি। এই যুদ্ধ এখনই থামাতে হবে।”
নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসপেন বার্থ আইদে বলেন, জুলাইয়ে ১৪২টি দেশ যে ‘নিউইয়র্ক ঘোষণা’ সমর্থন করেছে, তার ভিত্তিতে শান্তি প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি হচ্ছে। অন্যদিকে মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২১ দফা শান্তি পরিকল্পনা বিশ্বনেতাদের হাতে পৌঁছে গেছে এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে অগ্রগতির ঘোষণা আসতে পারে।
পাঠকের মতামত:
- ‘নিখোঁজ’ মামুনুর রশিদকে দ্রুত ফেরত চান জামায়াত আমির
- সারজিস আলম: ‘খুনি হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না’
- পাকিস্তানকে হারানোর মিশনে দারুণ শুরু বাংলাদেশের, চাপে পাকিস্তান
- ‘আর জীবনে ইন্টারনেট দেব না’: ইনু-শেখ হাসিনার কথোপকথন
- সিলেটে ডিসি অফিস ঘেরাও, নগরভবনে ইটপাটকেল: রিকশাচালকদের তাণ্ডব
- অঘোষিত সেমিফাইনাল: টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল বাংলাদেশ
- জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত, দেখে নিন পরীক্ষার সময়সূচি
- মেয়ের লাশ ২০ বছর ধরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দেন মা
- ইসরায়েলের তেল আবিবে গাড়ি বিস্ফোরণ
- রাজনৈতিক চাপের কারণে শাপলা প্রতীক দিতে পারছে না ইসি: এনসিপি নেতা
- ‘আমাকে আলাদা করে তুলে ধরার চেষ্টা হয়নি’: ডা. তাসনিম জারা
- ‘আমাকে ধরতে চাইলে আপনারাও ধরা পড়বেন’: তামিম ইকবাল
- ভারতের লাদাখে বিক্ষোভের নেপথ্যে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থান?
- ‘যারা কম জনপ্রিয়, তাদের জন্যই পিআর লাভজনক’: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ড. ইউনূস
- কম পুঁজিতে শুরু করা সম্ভব লাভজনক ৪টি ব্যবসা
- ইয়াবার বিনিময়ে বাংলাদেশ থেকে চাল-সার পাচার হয়: কৃষি উপদেষ্টা
- ‘শাপলা প্রতীক কেন দেব না, তার ব্যাখ্যা দেব না’: সিইসি
- ‘আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনে জামায়াতের ইন্ধন’: রুহুল কবির রিজভী
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবারের লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবারের টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- আমিরাতে ধরপাকড় বেড়েছে, বিপাকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
- ‘৭১ এ হারাইছি, আজকেও হারাবো’: চমক
- গাজায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অঙ্গচ্ছেদ হওয়া শিশু: ইউএনআরডব্লিউএ
- গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনা
- নরসিংদীর ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আগুন
- বাঁচা-মরার লড়াই: পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশর একাদশে কারা থাকছেন?
- চার বিশ্বনেতার সঙ্গে বৈঠক করলেন ড. ইউনূস, সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়: প্রেস সচিব
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- ভিকি-ক্যাটরিনার সুখবর: সালমানের নামে ভাইরাল হলো ভুয়া পোস্ট
- পাবজি খেলার নেশায় মা ও তিন ভাইবোনকে হত্যা
- ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন, বন্ধ হলো আলবর্গ বিমানবন্দর
- ফ্যাশনপ্রেমীদের আলোচনায় দিশা পাটানির নতুন লুক
- পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস
- সাবধান! ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে যে ৫ ধরনের অ্যাপ
- উত্তর কোরিয়ার হাতে দুই টন ইউরেনিয়াম, সতর্ক করল সিউল
- মেসির জোড়া গোল, নিউইয়র্ককে উড়িয়ে প্লে-অফে ইন্টার মায়ামি
- জাতিসংঘে প্রথমবারের মতো নির্দিষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের প্রতিশ্রুতি বেইজিংয়ের
- নিউইয়র্কে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস রাউন্ডটেবিলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- মানবাধিকার ও শ্রম অধিকার ইস্যুতে জাতিসংঘে সক্রিয় প্রধান উপদেষ্টা
- নিউইয়র্কে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- মানাসলুর শীর্ষে বাংলাদেশের পতাকা: নতুন ইতিহাস গড়লেন তৌফিক আহমেদ তমাল
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতা নিখোঁজ, দাবি হাসনাতের
- খাবার পানি লবণমুক্ত হবে না, ২৫৯৮ কোটি টাকার প্রকল্পে ক্ষুব্ধ খুলনাবাসী
- এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত, বাংলাদেশের সামনে ফাইনালের কঠিন সমীকরণ
- ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- জাতিসংঘের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত
- প্রিমিয়ার গ্রুপের প্রতিবাদ: ২৮৭ কোটি টাকা উত্তোলনের অভিযোগ ভিত্তিহীন
- বাংলাদেশের সামনে ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- ডিএসইতে রবিবারের লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- এশিয়া কাপ থেকে প্রিমিয়ার লিগ, দেখে নিন আজকের খেলার সূচি
- আফগানিস্তানে নারী লেখকদের বই নিষিদ্ধ করল তালেবান
- ডিএসইতে সোমবারের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের প্রতিবাদে ওলামা-মাশায়েখদের বিক্ষোভ
- মোদি সরকারের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ
- যে কারণে পুরুষের টেস্টোস্টেরন কমে: না জানলে বিপদ
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন করবে না: মেজর হাফিজ
- বাংলাদেশে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করল কানাডা
- দিল্লি হাই কোর্টের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জ্যাকুলিন ফের্নান্দেজের আপিল
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- তামিম ইকবালের অভিযোগ: বিসিবি নির্বাচনে ‘স্বেচ্ছাচারিতা’ চলছে
- বিএনপি ক্ষমতায় এলে কুমিল্লা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হবে: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন