"দল নয়, দৃষ্টিভঙ্গির ফারাক—উমামার সরে দাঁড়ানো নিয়ে মুখ খুললেন সারজিস"

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ জুন ২৯ ১৬:৪৪:১৪
"দল নয়, দৃষ্টিভঙ্গির ফারাক—উমামার সরে দাঁড়ানো নিয়ে মুখ খুললেন সারজিস"

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। শনিবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে তিনি প্ল্যাটফর্মটির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে বলেন—“পোকার মতো ভিতর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে সুবিধাবাদীরা খেয়ে ফেলেছে।”

নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে উমামা লেখেন, তিনি যখন এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হন, তখন এটি ছিল ছাত্রদের অধিকার আদায়ের একটি ঐক্যবদ্ধ শক্তি। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি দেখেছেন, সেই চেতনাভিত্তিক জায়গাটিকে আড়াল করে স্বার্থান্বেষীরা ভেতর থেকে এটিকে দুর্বল করে ফেলেছে।

এদিকে উমামার অভিযোগকে পুরোপুরি উড়িয়ে দিচ্ছেন না জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। শনিবার রাতে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে উপস্থাপকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “উমামা ফাতেমার যেসব অভিযোগ রয়েছে, তার সবগুলো বাতিলযোগ্য নয়। আবার সবগুলো গ্রহণযোগ্যও নয়।”

সারজিস আলম জানান, গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের সংগঠিত করতে যাঁরা অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন উমামা। তার এই ভূমিকা বিবেচনায় রেখেই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময় তাকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তবে সারজিস মনে করেন, প্রত্যেক মানুষের জিনিস দেখার দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন।

তিনি বলেন, “আমরা প্রথমবারের মতো এমন একটি জটিল রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। প্রত্যাশা ও বাস্তবতার মাঝে ব্যবধান ছিল। কেউ কেউ হয়তো নিজের অজান্তে এমন কিছু করে ফেলছে, যা অন্যের চোখে অপ্রত্যাশিত বলে মনে হচ্ছে।”

তবে তিনি বিষয়টি নিয়ে উমামার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলার আগ্রহও প্রকাশ করেছেন। বলেন, “আমার জানা দরকার, ঠিক কোন জায়গায় তিনি সীমাবদ্ধতা দেখেছেন বা কষ্ট পেয়েছেন। এসব বিষয় বুঝে আমরা ভবিষ্যতে কীভাবে কাজ করতে পারি, সেটা খুঁজে বের করাই জরুরি।”


দেশের জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন জরুরি: চরমোনাই পীর

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২৩ ০৮:৪২:৫৯
দেশের জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন জরুরি: চরমোনাই পীর
ছবিঃ সংগৃহীত

ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, একটি সুন্দর ও স্বচ্ছ দেশ গড়ার জন্য জুলাই অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীরা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছে। প্রচলিত নির্বাচন ব্যবস্থা কালো টাকা, পেশিশক্তি ও ভোট জালিয়াতির সুযোগ দেয়, যা দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার এবং চাঁদাবাজির জন্ম দেয়। তাই দেশের জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন দেওয়া জরুরি।

শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের ৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে চরমোনাই পীর এসব কথা বলেন।

সমাবেশে সাত দফা ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে শিক্ষাব্যবস্থার মৌলিক সংস্কার, পিআর ভিত্তিক নির্বাচন, জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের আইনিভিত্তি, নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন, জুলাই গণহত্যার বিচার এবং চাঁদাবাজি বন্ধ।

ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি ইউসুফ আহমদ মানসুরের সভাপতিত্বে চরমোনাই পীর বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার গণভোটের মাধ্যমে জনগণের পিআর চাওয়ার ইচ্ছা জানতে পারে। নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার এবং গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান হতে হবে।”

ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই) মন্তব্য করেন, মৌলবাদ নিয়ে তার বক্তব্য এবং তারেক রহমান ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের বক্তব্যে মূলত কোনো পার্থক্য নেই। তিনি বলেন, যারা আজ মৌলবাদকে সমালোচনা করেন, তারা একসময় ডানপন্থীদের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।

/আশিক


আওয়ামী লীগ থেকে একসঙ্গে ৮ নেতার পদত্যাগ

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২২ ১৩:৩৫:৩৩
আওয়ামী লীগ থেকে একসঙ্গে ৮ নেতার পদত্যাগ
ছবি: সংগৃহীত

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ননীক্ষীর ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আটজন নেতা দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার ননীক্ষীর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা নিজেদের পদত্যাগের কথা প্রকাশ করেন।

পদত্যাগকারীদের মধ্যে রয়েছেন ননীক্ষীর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মনোজ মৌলিক ও কাজী মিজানুর রহমান, সহ-প্রচার সম্পাদক রাসেল শেখ, সদস্য স্বপন শেখ, ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. নুর আলম মিয়া, ৬ নম্বর ওয়ার্ড সাংগঠনিক সম্পাদক সুবল রায়, ৯ নম্বর ওয়ার্ড শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আক্কাস চোকদার এবং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জলিল কাজী।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে মনোজ মৌলিক জানান, তারা স্বেচ্ছায় আওয়ামী লীগের পদ থেকে পদত্যাগ করছেন। তিনি বলেন, “আমরা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের স্বার্থ রক্ষায় সবসময় অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবো। রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে থেকে ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে যাবো। আজ থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না। আমাদের পদত্যাগপত্র উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিসে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।”

এ বিষয়ে মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক হায়দার হোসেন বলেন, সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগ ঘোষণা দিলেই তা আনুষ্ঠানিক পদত্যাগ হিসেবে গণ্য হয় না। নিয়ম অনুযায়ী, ওয়ার্ড কমিটির নেতাদের ইউনিয়ন কমিটির কাছে এবং ইউনিয়ন কমিটির নেতাদের উপজেলা কমিটির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হয়। তিনি আরও দাবি করেন, যারা পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন তারা মূলত আওয়ামী লীগের সময় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, বিশেষ করে সারের ডিলারশিপ ও ব্যবসায়িক সুবিধা নিয়েছেন। তাদের গুরুত্বপূর্ণ কোনো ভূমিকা ছিল না। হায়দার হোসেন মন্তব্য করেন, “এমন সুবিধাভোগী নেতা দুইশ’জন পদত্যাগ করলেও আওয়ামী লীগের কোনো ক্ষতি হবে না।”

-রাফসান


ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃত্বে জয়ী মাহফুজ আলমের বাবা

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২২ ১৩:১৯:২৫
ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃত্বে জয়ী মাহফুজ আলমের বাবা
ছবি: সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু। সদস্যদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে তিনি এই পদে জয়ী হন। এর আগে তিনি একই ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ভোট গণনা শেষে জানা যায়, আজিজুর রহমান বাচ্চু মোরগ প্রতীকে ২৬৬ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পদে মো. অলি উল্যা জয়লাভ করেন; তিনি ছাতা প্রতীকে ২৫৫ ভোট অর্জন করেন। অন্যদিকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জাহাঙ্গীর আলম সম্রাট নির্বাচিত হন; তিনি মাছ প্রতীকে ২৪১ ভোট পান।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে ইছাপুর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এদিন মোট ৪৫৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। নির্বাচন ছিল সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।

ইউনিয়ন প্রতিনিধি নির্বাচনের এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতি ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী হ্যাপি, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বিএলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন সেলিম, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহসভাপতি ইমাম হোসেন, এবং ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এল রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানান, এ ধরনের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচন হলে বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও শক্তিশালী হবে এবং তৃণমূলের সাথে নেতৃত্বের সম্পর্ক গভীরতর হবে।

-রফিক


আগে গণপরিষদ নির্বাচন ও সংবিধান সংশোধন, তারপর জাতীয় নির্বাচন: আখতার হোসেন

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২১ ২২:০৪:৫২
আগে গণপরিষদ নির্বাচন ও সংবিধান সংশোধন, তারপর জাতীয় নির্বাচন: আখতার হোসেন
ছবিঃ সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছে গণসংযোগ করার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই দাবি জানান।

আখতার হোসেন বলেন, “আমরা চাই গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করে তারপর জাতীয় নির্বাচন। কিন্তু অনেকেই শুধু চায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এসব বিষয় নিয়ে সরকারকে একটা সিদ্ধান্তে আসতে হবে।”

তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি নতুন সংবিধানের বাস্তবতা তৈরি হয়েছে। এনসিপি এই দাবির পক্ষে জনমত তৈরি করতে মাঠে কাজ করছে। তার মতে, একটি নতুন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠীর আবির্ভাবের ফলে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে শাসনতান্ত্রিক কাঠামো তৈরিতে ভূমিকা রাখা জরুরি।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সরকার যে সময়সীমা দিয়েছে, সেই সময়ে নির্বাচন হতে পারে, তবে তার আগে সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা, বিচারকে দৃশ্যমান পর্যায়ে উন্নীত করা, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। যত দ্রুত সরকার এসব নিশ্চিত করতে পারবে, তত দ্রুত নির্বাচন সম্ভব হবে।

এসময় এনসিপির মহানগর কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী আলমগীর নয়ন, জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী এন আই সুমনসহ রংপুর জেলা ও মহানগর এনসিপির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

/আশিক


জামায়াতের দাবি না মানলে নির্বাচন হবে না’: হামিদুর রহমান আযাদ

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২১ ২১:৩০:৪২
জামায়াতের দাবি না মানলে নির্বাচন হবে না’: হামিদুর রহমান আযাদ
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। ছবি : সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ মন্তব্য করেছেন, তার দলের দাবি না মানলে দেশে নির্বাচন হবে না। তিনি বলেন, “নির্বাচনের জন্য যে শর্ত এবং দাবিগুলো আমরা দিয়েছি, সেগুলো এনসিউর করেই সরকারকে নির্বাচনে যেতে হবে। তাহলে আমরা প্রতিশ্রুতি দিতে পারি নির্বাচন হবে। অন্যথায় নির্বাচন হবে না।”

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি এসব কথা বলেন।

হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, সবার জন্য সমান সুযোগ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরি করা জরুরি, যা এখনো অনুপস্থিত। তিনি জানান, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণের বিষয়ে সবার বক্তব্য আমলে নিতে সিইসিকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনকে সন্ত্রাস ও অনিয়মমুক্ত করতে হলে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে ভোট করতে হবে। তবে তিনি স্পষ্ট করেন, ফেব্রুয়ারি বা ডিসেম্বরে নির্বাচন হলেও জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই, বরং এই টাইমলাইন তাদের পক্ষ থেকেই দেওয়া হয়েছিল।

/আশিক


পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য উপযুক্ত নয়: তারেক রহমান

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২১ ২১:২১:৪৪
পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য উপযুক্ত নয়: তারেক রহমান
সভায় লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সমকাল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করেছেন যে, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক (পিআর) পদ্ধতির নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত নয়। তিনি বলেন, “জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেছেন। বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক, ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে পিআর পদ্ধতি উপযুক্ত নয়।”

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতিতে কোন ব্যক্তিকে নির্বাচিত করা হচ্ছে, জনগণের সেটি জানার পরিষ্কার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির জনগণের মুখোমুখি হয়ে আস্থা অর্জন করা জরুরি।

তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি এবং আরও দু-একটি ইস্যুতে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভিন্নমত থাকা গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে যারা আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছেন, তারা নিজেদের অজান্তেই গণতন্ত্রের উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করছেন। তিনি আরও বলেন, যদি গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে শর্তের পর শর্ত আরোপ করা হয়, তাহলে ‘পতিত পরাজিত পলাতক স্বৈরাচার’ পুনর্বাসনের পথ সুগম করা হচ্ছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছে। তবে তিনি অভিযোগ করেন, কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বক্তব্য, মন্তব্য এবং নিত্যনতুন শর্ত জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।

তিনি বলেন, জনগণ যদি ভোট দিয়ে বিএনপিকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেয়, এই ভয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সহযোদ্ধা কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীর আচরণেও সেই ‘পলাতক স্বৈরাচারের’ মতো বিএনপির বিজয় ঠেকানোর প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

তারেক রহমান বলেন, যারা মনে করছেন নির্বাচন দিলে জনগণ বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে এবং এই চিন্তা থেকে নানা রকম অপকৌশল ও শর্তের আশ্রয় নিচ্ছেন, তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, “রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করুন, জনগণের শক্তির ওপরে আস্থা এবং বিশ্বাস রাখুন।” তিনি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের মধ্যকার বিরোধ এমন পর্যায়ে না নেওয়ার আহ্বান জানান, যা পরাজিত ফ্যাসিবাদকে নিজেদের অপকর্মগুলো বৈধ প্রমাণ করার সুযোগ দেবে।

তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “এই বাংলাদেশ কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী কিংবা দলের নয়। এই বাংলাদেশ আপনার, আমার, আপনাদের এবং আমাদের সবার।” তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিক সব ক্ষেত্রে, দেশের আইন অনুযায়ী সমান অধিকার ভোগ করবেন এবং এটি বিএনপির নীতি।

/আশিক


একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২১ ২০:১৩:২৫
একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল
ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে এবং এ ব্যাপারে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) জন্মাষ্টমী উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “আজকে একটা প্রচ্ছন্ন প্রচেষ্টা আছে, একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার। এটার বিরুদ্ধে দেশের নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।” তিনি ১৯৭১ সালের শহীদদের এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের শহীদদের কথা স্মরণ করার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “তারা আমাদের একটা গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখার সুযোগ করে দিয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “২৪’এর জুলাই-আগস্ট যেভাবে সত্য, ঠিক একইভাবে সত্য কিন্তু একাত্তরের নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ। সেই মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন কে? শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা।”

রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপির উদ্যোগে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সম্মানে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত হলে হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা উলুধ্বনি এবং ঢাক-ঢোল বাজিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।

মির্জা ফখরুল উগ্রবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক করে বলেন, “এই উগ্রবাদকে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না। তাহলে আমাদের বাংলাদেশের যে আত্মা সেই অস্তিত্ব রক্ষা পাবে না।” তিনি বিভাজন ও বিভক্তির রাজনীতি বাদ দিয়ে বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

বিগত ১৫ বছরে যারা দেশ শাসন করেছেন, তারা দেশকে লুঠ করে বিদেশে সম্পদ পাচার করেছেন বলে অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, “আমি কয়েকদিন আগে চিকিৎসার জন্য ব্যাংককে গিয়েছিলাম। ব্যাংককে গিয়ে আমি আমার বন্ধুদের কাছে শুনলাম যে, এখন ব্যাংককে সবচাইতে যেগুলো অভিজাত এলাকা সেই এলাকাগুলোতে বাড়ি ভাড়ার ধুম পড়ে গেছে। সেই বাড়িগুলো ভাড়া করছেন আওয়ামী লীগের বিতাড়িত নেতারা। তারা যে গাড়ি কিনছেন সেই গাড়িগুলো কোনটাই ২ কোটি, ৩ কোটি টাকার কম নয়।”

তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমস্ত গণতান্ত্রিক কাঠামো ভেঙে ধ্বংস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ এ দেশের সম্পদকে লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। প্রায় ৮৮ লাখ কোটি টাকা তারা বিদেশে পাচার করেছে। আমাদের সম্পদ বলতে আর কিছু নেই, সব পাচার হয়ে গেছে।”

/আশিক


ক্ষুধার্ত দেশে উপদেষ্টাদের হাঁসের মাংস বিলাস কষ্ট দেয়: বিএনপি নেতা আলাল

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২১ ১৮:২৮:৪৫
ক্ষুধার্ত দেশে উপদেষ্টাদের হাঁসের মাংস বিলাস কষ্ট দেয়: বিএনপি নেতা আলাল
ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় অনেক মানুষের ভাগ্যে দিনে দুই বেলা ভাত জোটে না, সেখানে সরকারের উপদেষ্টাদের বিলাসী জীবনযাপন এবং হাঁসের মাংস ভোজনের খবর সাধারণ মানুষের দুঃখকে আরও গভীর করে তোলে। তিনি অভিযোগ করেন, এই বৈপরীত্য আসলে দেশের শাসক শ্রেণির সঙ্গে সাধারণ মানুষের দূরত্ব ও বৈষম্যের একটি প্রতিচ্ছবি।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বরিশাল প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় আলাল এ মন্তব্য করেন। বরিশাল-৫ (সদর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে তিনি এ সভার আয়োজন করেন। সভায় বরিশাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি আমিনুল ইসলাম খসরু সভাপতিত্ব করেন।

আলাল বলেন, ক্ষমতাসীনদের মধ্যে যারা অনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির নির্বাচন দাবি করছেন, তারাই আবার সবার আগে ৩০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এতে তিনি প্রশ্ন তোলেন—আসলে তারা কী চান? পিআর পদ্ধতি, নাকি বর্তমান সংসদীয় ব্যবস্থার নির্বাচন? তার মতে, এই ধরনের অস্পষ্ট অবস্থান রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে বিভ্রান্ত করছে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে জটিল করছে।

তিনি আরও বলেন, কিছু মহল যখন দাবি করছে যে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না, তখন সেটি তাদের অপরিপক্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। তিনি তরুণ নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান, অভিজ্ঞ এবং সৎ প্রবীণ নেতাদের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের আচার-আচরণ ও বক্তব্যে পরিপক্বতা ও সংযম প্রদর্শন করতে হবে। কারণ গণতন্ত্রের বিকাশ কেবলমাত্র সঠিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং ভদ্র রাজনৈতিক চর্চার মাধ্যমেই সম্ভব।

আলাল এসময় দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, দেশে দায়বদ্ধ সরকার না থাকায় বিনিয়োগ কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে। ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড স্থবিরতার মুখে পড়েছে, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার কারণে পিছিয়ে যাচ্ছেন। এ অবস্থায় দেশের অর্থনীতি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি সাধারণ মানুষ আরও বেশি সংকটে পড়ছে।

তিনি স্পষ্ট করে জানান, বিএনপির পক্ষ থেকে তারা চাইবেন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। তার মতে, দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়েই দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে এবং একই সঙ্গে বিনিয়োগসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আসবে।

এ মতবিনিময় সভায় স্থানীয় সাংবাদিকরা বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন নির্বাচন এবং বিএনপির কৌশল নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। উত্তরে আলাল জোর দিয়ে বলেন, বিএনপি জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে একটি দায়বদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তিনি উল্লেখ করেন, দেশের মানুষ এখন পরিবর্তন চায় এবং সেই পরিবর্তনের জন্য বিএনপিই একমাত্র বিকল্প শক্তি।

-রফিক


ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে উমামার প্রতিদ্বন্দ্বিতা

রাজনীতি ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ২১ ১৮:২১:৫৪
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে উমামার প্রতিদ্বন্দ্বিতা
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হলো ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ নামের একটি নতুন প্যানেল। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে অপরাজেয় বাংলার সামনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ প্যানেলের প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হয়।

প্যানেলের ভিপি (ভাইস প্রেসিডেন্ট) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী উমামা ফাতেমা। আর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে লড়বেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া। সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে মনোনয়ন পেয়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী জাহেদ আহমদ।

এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নূমান আহমাদ চৌধুরী। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে লড়বেন মমিনুল ইসলাম বিধান। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নাফিজ বাশার আলিফ। কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে মনোনয়ন পেয়েছেন সুর্মী চাকমা। সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক পদে লড়বেন অনিদ হাসান।

গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন সিয়াম ফেরদৌস ইমন। ক্রীড়া সম্পাদক পদে রয়েছেন মো. সাদিকুজ্জামান সরকার। ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে লড়বেন মো. রাফিজ খান। সমাজসেবা সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তানভীর সামাদ। ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন রুপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঙ্গ্যা। স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ইসরাত জাহান নিঝুম। আর মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নুসরাত জাহান নিসু।

সদস্য পদে মনোনয়ন পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন নওরীন সুলতানা তমা, আবিদ আব্দুল্লাহ, ববি বিশ্বাস, মো. শাকিল, মো. হাসান জুবায়ের তুফান, আব্দুল্লাহ আল মুবিন রিফাত, অর্ক বড়ুয়া, আবির হাসান, নেওয়াজ শরীফ আরমান, মো. মুকতারুল ইসলাম রিদয়, হাসিবুর রহমান, রাফিউল হক রাফি, মো. সজিব হোসেন এবং সাদেকুর রহমান সানি।

-রাফসান

পাঠকের মতামত: